ইঞ্জিনিয়ারদের ক্যারিয়ার গঠনে বিশ্বের যেসব দেশ এগিয়ে

ইঞ্জিনিয়ারদের ক্যারিয়ার গঠনে বিশ্বের যেসব দেশ এগিয়ে

বর্তমান বিশ্ব সামনের দিকে এগিয়ে চলছে বিভিন্ন ধরনের ইঞ্জিনিয়ারদের হাত ধরে। সেটা হোক সিভিল, ক্যামিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল অথবা মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। বিভিন্ন ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং এর ফসল বর্তমানে আমাদের ব্যবহৃত প্রযুক্তি। আর এখনো সেগুলোর উন্নতি ঘটছেও এই ইঞ্জিনিয়ারদের হাত ধরে। আন্তর্জাতিকভাবে ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকলেও সকল দেশে নিজের ক্যারিয়ার ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে গড়ে তোলা সহজ বিষয় নয়। কারণ প্রায়শই দেখা যায়, অনেক দেশেই প্রয়োজনের তুলনায় ইঞ্জিনিয়ারদের সংখ্যা বেশি।

অন্যভাবে বললে, ইঞ্জিনিয়ারদের তুলনায় অনেক দেশেই চাকরির প্রয়োজনীয় পদ সংখ্যা কম। আমাদের দেশে প্রায় দেখা যায় বহু দক্ষ এবং ভালো রেজাল্ট করা ইঞ্জিনিয়াররা বেকার পরিস্থিতি কাটাচ্ছে। আর এই বেকারত্ব ঘুচাতে তারা বাহিরের বিভিন্ন দেশে চাকরির সন্ধান করছে। যারা বাহিরের দেশে ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। চলুন জেনে নেওয়া যাক যেসব দেশে ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা সবথেকে বেশি এবং দ্রুত একজন দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে নিজেকে গড়ে তোলা সম্ভব।

১. কানাডা

বিশ্বের সবথেকে অগ্রসর অর্থনীতি আর বৃহত পরিমাণ প্রাকৃতিক সম্পদের জন্য কানাডা বেশ শক্ত অবস্থানে নিজের জায়গা দখল করে নিয়েছে। যদিও এর মূল প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস এবং কাঠ তবে ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য এদেশে নেই কাজের অভাব। পেট্রোলিয়াম ইঞ্জিনিয়ারিং আর কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কানাডায় প্রথম শ্রেণীর চাকরির মধ্যে ধরা হয়।

তবে এর জন্য আপনাকে কানাডিয়ান সরকারের প্রফেশনাল ইঞ্জিনিয়ারিং এসোসিয়েশনের প্রদত্ত লাইসেন্স নিতে হবে। তবে আপনি যদি প্রফেশনাল লাইসেন্সটি অর্জন করতে পারেন তাহলে সেদেশে আপনি পেট্রোলিয়াম ইঞ্জিনিয়ার অথবা ক্যামিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে গড়ে তুলতে পারবেন অসাধারণ একটি ক্যারিয়ার।

 

২. নিউজিল্যান্ড

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের ভালো চাকরি অথবা নিজস্ব কোম্পানি খোলার জন্য নিউজিল্যান্ডের মতো দেশ খুব কমই পাওয়া যায়। পৃথিবীর অন্যতম স্থিতিশীল অর্থনীতির দেশে নিউজিল্যান্ড। তবে ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হওয়ায় এই দেশের বাড়িঘরের অবকাঠামোর উন্নয়ন কিছুদিন পরপরই প্রয়োজন হয়। ফলাফল এদেশে তৈরি হয়েছে প্রচুর পরিমাণে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য নিউজিল্যান্ড স্বর্গ বলা চলে। দেশে যদিও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের ভালো চাহিদা এখনো রয়েছে, তবে আপনি চাইলে নিউজিল্যান্ডেও একটি চেষ্টা চালিয়ে দেখতে পারেন।

 

৩.  সুইজারল্যান্ড

 

আপনি যদি মেকানিক্যাল অথবা কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে কানাডার পাশাপাশি লিস্টে রাখতে পারেন সুইজারল্যান্ডের নাম। ইউরোপীয় দেশেগুলোর মধ্যে নাম কামাতে না পারলেও নিশ্চিত থাকুন বিশ্বের ধনী দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দেশ হচ্ছে সুইজারল্যান্ড। ইউরোপীয় শান্তিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে উচ্চ পরিমাণ পারিশ্রমিকের পাশাপাশি সুইজারল্যান্ড রয়েছে ক্যামিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের সবথেকে বেশি চাহিদা।

৪. জার্মানি

 

আটলান্টিকের নিকটে অবস্থিত জার্মানিতে প্রচুর পরিমাণে ফার্মাসিউটিক্যাল এবং অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা রয়েছে। পৃথিবীর আবিষ্কারের ইতিহাসে সমৃদ্ধ দেশ জার্মানি। তেমন প্রচুর ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মক্ষেত্র তৈরিতে রয়েছে এর অবদান। শুধুমাত্র ফার্মাসিউটিক্যাল আর অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ নয়, মেকানিক্যাল এবং বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়েও এইদেশে ক্যারিয়ার দ্রুত গড়ে নেওয়া সম্ভব।

 

৫. ইংল্যান্ড

 

বল চলে, প্রায় সকল ধরনের ইঞ্জিনিয়ারদের কমবেশি চাহিদা রয়েছে এই দেশে। মেকানিক্যাল থেকে শুরু করে কম্পিউটার, কেমিক্যাল অথবা এরোনট্যিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং যেকোনো কর্মক্ষেত্রে সহজে উচ্চ বেতনে আপনি চাকরি পাবেন এই দেশে। তবে সমস্যা হচ্ছে এর জন্য আপনাকে টায়ার ৫ কোম্পানির লাইসেন্স প্রয়োজন হবে। যেটা অর্জন করা কিছুটা মুশকিল বটে। তবে ভালো দিক হচ্ছে ভাষা নিয়ে আপনাকে দুশ্চিন্তা করতে হচ্ছে না। ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করার জন্য প্রথম কয়েকটি পছন্দের মধ্যে আপনি ইংল্যান্ডকে চাইলে রাখতে পারেন।

৬. ভারত

পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের নাম শুনে অনেকেই অবাক হয়ে যেতে পারেন। যেখানে নিজেদের দেশে বহু ইঞ্জিনিয়ারিং বেকার বসে রয়েছে সেখানে ভারতে চাহিদা শুনলে যে কেউ অবাক হতেই পারেই। প্রায় ১.৩ বিলিয়ন জনসংখ্যা এই দেশে প্রচুর পরিমাণে ইঞ্জিনিয়ার রয়েছে।

যারা নিজেদের দেশের প্রায় সব সেক্টরে কম বেশি চাহিদা পূরন করছে। তবে ভারতে এরপরও বাহিরের বিভিন্ন দেশ হতে অনেক সেক্টরে ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ দিচ্ছে। তবে নিত্যনতুন ওষুধ কোম্পানির সৃষ্টি হওয়াতে বর্তমানে ভারতে সবথেকে বেশি চাহিদা হচ্ছে বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের।

 

৭. জাপান

সারাবিশ্বের প্রযুক্তিতে সবথেকে এগিয়ে থাকা তিনটি দেশের মধ্যে একটি হচ্ছে জাপান। বেশিরভাগ ইঞ্জিনিয়াররা ভালো করেই জানেন জাপানে ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে মতো ভালো সুযোগ খুব কম দেশেই পাওয়া যায়। ধনী দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম দেশ জাপান। নিত্যদিনের ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রযুক্তিগত পণ্য হতে এদের প্রতিটি ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে কর্মরত রয়েছে লাখ লাখ মানুষ। এরপরও এই দেশের ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা কমেনি। প্রতিনিয়ত দেওয়া হচ্ছে অসংখ্য চাকরির বিজ্ঞপ্তি। তবে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের পাশাপাশি মেকানিক্যাল, বায়োমেডিক্যাল, ক্যামিক্যাল এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে এই দেশটিতে।

 

৮. চীন

বিশ্বের বাণিজ্যে বর্তমানে সবথেকে বেশি প্রভাব ফেলছে চীন। চলতি বছরের হিসাবে অনুযায়ী আমেরিকার থেকে খুব শীঘ্রই সমৃদ্ধ অর্থনীতিতে পরিণত হতে চলছে চীন। এর মূল কারণ হচ্ছে এদেশে বৃহৎ পরিমাণ প্রাকৃতিক সম্পদ। এছাড়া সেদেশের ইঞ্জিনিয়ারদের উদ্ভোধনী শক্তি আর সেগুলোর বাণিজ্যিক উৎপাদনও রেখেছে সম পরিমাণ প্রভাব। তবে অনেকে মনে করে থাকেন ইঞ্জিনিয়ারদের নতুন নতুন আবিষ্কার আর সরকারিভাবে সেগুলো প্রসারে সহায়তা করার কারনেই চীন বর্তমান সমৃদ্ধ অর্থনীতি গড়ে তুলতে পেরেছে।


প্রায় প্রতিটি ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরেই চীন দেশে নিযুক্ত রয়েছে লাখ লাখ মানুষ। সিভিল, ক্যামিক্যাল, বায়ো মেডিক্যাল, এরোনট্যিক্যাল অথবা ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারই হোক! কোনো ক্ষেত্রেই এর কমতি নেই। তবুও প্রতি বছর লাখ লাখ ইঞ্জিনিয়ার বিভিন্ন সেক্টরে চীনের বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করছে। অথবা অনেক প্রবাসীরাও নিজেই নিজেদের কোম্পানি খুলে নিয়েছে। স্বনির্ভর হোক বা অন্য কোন কোম্পানির অধীনে হোক, চীনে ইঞ্জিনিয়ারদের ভাগ্য সবথেকে দ্রুত গড়ে তুলতে সহায়ক এই নিয়ে কারো মনে কোন সন্দেহ নেই।

 

লেখকঃ

মোঃ আব্দুল্লা-আল-মামুন রুপম

ইন্সট্রাকটর, ইলেকট্রিক্যাল

ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট

Auto CAD কি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এ কেন  Auto CAD শিখব

Auto CAD কি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এ কেন  Auto CAD শিখব

Auto CAD???

অটোডেস্কের তৈরি অটোক্যাড একটি কম্পিউটার-এডেড সফ্টওয়্যার প্রোগ্রাম যা স্থপতি, প্রকৌশলী,ড্রাফটসম্যান এবং অন্যান্য অভিজ্ঞ পেশাদারদের দ্বি মাত্রিক এবং ত্রিমাত্রিক নকশা এবং মডেল তৈরি করতে সক্ষম করে।1982 সালে জন ওয়াকার অটোক্যাড প্রতিষ্ঠা করেছিল।

Auto CAD => Automatic Computer Aided Drafting ( অটোমেটিক কম্পিউটার এডেড ড্রাফটিং) অটোডেস্ক এর সর্বাধিক জনপ্রিয় অঙ্কন প্রোগ্রাম।

  • Many student versions available for free online at students.autodesk.com

o AutoCAD (অটোক্যাড)

o Architecture (আর্কিটেকচার)

o Mechanical (মেকানিকাল)

o Revit (রিভিট)

o Civil (সিভিল)

o MEP (এমইপি)

o etc ইত্যাদি

Capabilities (ক্ষমতা) :

  • দ্বি মাত্রিক অঙ্কন
  • ত্রি মাত্রিক অঙ্কন
  • রেন্ডারিং
  • ওয়ার্কস্পেস সেট করা
  • বেসিক / সাধারণ কমান্ডগুলি জানা
  • ভিউপোর্ট
  • প্রিন্ট করা

 

Auto CAD এর  কিছু সাধারণ কমান্ড

 

2-ডি কমান্ডঃ

  • লাইন সহায়ক কমান্ডসমূহ ঃ
  • পলিলাইন   ইউনিটস
  • রেক্টেঙ্গেল প্রোপারটিস
  • ট্রিম মেজার
  • এক্সট্রেন্ড ডাইমেনশন
  • অফসেট
  • মিরর
  • স্কেল
  • মুভ
  • রোটেট

 

৩-ডি কমান্ডঃ

  • এক্সট্রোড
  • সাবট্রাক্ট
  • ইউনিয়ন
  • 3 ডি রোটেট

 

তাছাড়া ও রয়েছে আরো বিভিন্ন প্রকার অপশন যেগুলো আমরা আমাদের কাজের প্রয়োজনে ব্যবহার করি।যেমনঃ

  • লাইনওয়েটস এবং টাইপ
  • ইন্টারফেস অপশন
  • কমপ্লেক্স অপশন
  • ৩-ডি মডেলিং
  • রেন্ডারিং
  • এক্সটার্নাল রেফারেন্স ইত্যাদি ।

 

আর্কিটেক্টদের জন্য Auto CAD

একজন স্থপতি এবং ড্রাফটসম্যান বিল্ডিং, ব্রিজ এবং রাস্তার জন্য ব্লুপ্রিন্টগুলি ডিজাইন করতে অটোক্যাড ব্যবহার করে। আপনি বর্তমানে যে বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্টে থাকছেন সম্ভবত CAD সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে ডিজাইন করা হয়েছিল। এটি একজন আর্কিটেক্ট বা ডিজাইনারকে তার ডিজাইন কে সঠিক ভাবে নির্দিষ্ট স্কেল অনুসারে কমপ্লিট করার জন্য সুযোগ দেয়।যাAuto CAD আবিষ্কারের পূর্বে খুবই কষ্টসাধ্য ছিল।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের জন্য Auto CADঃ

অটোক্যাড কোন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার কে একটি বিল্ডিংয়ের স্ট্রেন্থ ডিজাইন এবং বিশ্লেষণ, ব্রিজ এবং রাস্তার ডিজাইন করতে সক্ষম করে।Auto CAD এই সমস্যাগুলি একটি সহজ উপায়ে সমাধান করতে সহায়তা করে। বেসামরিক প্রকৌশলীরা এই অটোক্যাডটি বেস মানচিত্র তৈরির জন্য ব্যবহার করেছেন। তাছাড়া ও এটি যেকোনো কন্সট্রাকশন কাজের ডকুমেন্টেশন তৈরি করতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার কে সহায়তা করে।


ইলেট্রিক্যাল  
ইঞ্জিনিয়ারের জন্য Auto CAD 

ডিজাইনারদের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ইলেট্রিক্যাল সফ্টওয়্যার হিসাবে একটি অটোক্যাড রয়েছে। এর উদ্দেশ্য বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা তৈরি ও সংশোধন করা। ইলেট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কার্যগুলি স্বয়ংক্রিয় করার জন্য এটির বিস্তৃত সরঞ্জাম রয়েছে যা প্রচুর পরিশ্রম বাঁচাতে সাহায্য করে। তাই ইঞ্জিনিয়াররা আরও বেশি সময় ইনোভেশনে ব্যয় করতে পারেন।

 

মেকানিক্যাল  ইঞ্জিনিয়ারের জন্য Auto CADঃ


কোনও ডিজাইন প্রকল্পের প্রাথমিক পর্যায়ে, মেকানিক্যাল  ইঞ্জিনিয়াররা কোনও প্রদত্ত সমস্যার সর্বোত্তম সমাধান নির্ধারণের জন্য, আইডিয়া গুলোর স্কেচিং এবং তাদের বিশ্লেষণ শুরু করতে অটোক্যাড ব্যবহার করতেন। Auto CAD সফ্টওয়্যার অতিরিক্তভাবে এই নকশাগুলির ব্যাখ্যা করতে, ভুলগুলি চিহ্নিত করতে,  যান্ত্রিক প্রকৌশলীকে মিস করতে পারে এমন অসঙ্গতিগুলি সনাক্ত করতে সহায়তা করে।

সর্বোপরি বলা যায় যে, একজন আর্কিটেক্ট, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, ইলেট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার , মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের যেকোনো ডিজাইন বা ড্রয়িং কে সুষ্ঠ এবং সঠিকভাবে দ্রুতসম সময়ে সম্পাদন করার জন্য

Auto CAD সফ্টওয়্যার অতীব প্রয়োজনীয়।

 

লেখক,

লিমা আক্তার

জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর

আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন টেকনোলজি

ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

 

 

 

আমি একটি বৈদ্যুতিক হৃদপিন্ডের কথা বলছি- (ট্রান্সফরমার)

আমি একটি বৈদ্যুতিক হৃদপিন্ডের কথা বলছি- (ট্রান্সফরমার)

হৃদপিন্ডের কাজ হচ্ছে পরিশোধিত রক্ত দেহে সঞ্চালন করা। হৃদপিন্ডের স্পন্দন এর ফলে যেমন রক্ত সঞ্চালিত হয়ে মানব দেহ সচল থাকে তেমনি একটি ট্রান্সফরমারের ম্যাগনেটিক ফ্লাক্সের স্পন্দনে সেকেন্ডারি ওয়ান্ডিং বৈদ্যুতিকভাবে সচল হয়ে যথাযথ ভোল্টেজ এবং কারেন্ট সঞ্চালন করে থাকে।

আমি আজ কিছু কৌটা,  আর বড় বড় বক্সের কথা বলব, যা তোমরা সচারাচর রাস্তায় বিদ্যুৎ এর পোল এর উপরে ঝুলন্ত দেখো।

এই কৌটা বা বক্সগুলোই হল ট্রান্সফরমার.

এই ডিভাইসটির কাজ কি? তোমাদের অনেকের মনেই এই প্রশ্ন নিশ্চয়ই জাগে। এই ডিভাইস এর ভিতর এমন কি আছে?
এই সব কৌতুহল থেকেই অনেকেই হয়ত পড়তে এসেছ ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং।  ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমন হাজার হাজার কৌতুহল আছে। আজ শুধু একটা কৌতুহলের সাধারন উত্তর দেব।

ব্লগটি ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে ইচ্ছুক বা ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একদম প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের উদ্যেশ্যে লিখছি।

ট্রান্সফরমারে কোন ঘুরন্ত অংশ নাই। এটা ভোল্টেজ এবং কারেন্টকে কমাতে বা বাড়াতে পারে।
এই ডিভাইসটি ছাড়া একটি দেশের সমগ্র বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা কখনোই কল্পনা করা যায়না।

 

বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা মুলত ৩ টি ধাপে বিভক্ত।
১) উৎপাদন ব্যাবস্থা  ২)  পরিবহন ব্যাবস্থা  ৩) বিতরন ব্যাবস্থা।

বাংলাদেশের উৎপাদিত পাওয়ার এ ভোল্টেজ ১১০০০ ভোল্টে। প্রয়োজন এবং সুজুগ সুবিধার কথা চিন্তা করে আমরা এই পাওয়ারকে অতি উচ্চমানের উদাহরণ (১৩২০০০ ভোল্ট) ভোল্টেজে পরিবহণ করি দূরদূরান্তে। আবার যখন এই এনার্জি কে গ্রাহক পর্যায়ে বিতরন করতে চাই তখন নিম্ন ভোল্টেজ (২৩০ ভোল্ট, আবাসিক) আবশ্যক।

তাহলে ভেবে দেখো ভোল্টেজকে প্রয়োজন মত বাড়ানো বা কমানোর জন্য একটা ডিভাইস দরকার।
এই কাজটি যে ডিভাইস করে থাকে তাকেই আমরা ট্রান্সফরমার বলি।

Economic Impact of Betting on the UK Economy

As one of the oldest and most established betting markets in the world, the United Kingdom has a long-standing relationship with gambling and betting activities. The economic impact of betting on the UK economy is a topic that continues to spark debates and discussions among policymakers, industry experts, and the public alike. From the revenue generated by betting companies to the social implications of gambling addiction, the influence of betting transcends mere entertainment to touch upon various aspects of society and the economy.

In this article, we delve into the intricate web of the betting industry in the UK, exploring the economic ramifications that stem from this popular pastime. From the contributions of betting to the country’s GDP to the employment opportunities it creates, we will dissect the multifaceted impact of betting on the UK economy. Join us as we navigate through the numbers, regulations, and societal implications to gain a deeper understanding of how betting shapes the economic landscape of the United Kingdom.

Growth of the Betting Industry in the UK

One significant aspect of the UK economy is the economic impact of betting. The gambling industry, including sports betting, casinos, and online gaming, contributes billions of pounds to the UK economy annually. This sector generates revenue through various channels, such as taxes, licensing fees, and employment opportunities. The influx of money from betting activities plays a crucial role in driving economic growth and supporting local communities across the country.

Moreover, the betting industry in the UK creates a substantial number of jobs, ranging from retail bookmakers to online betting platforms. These job opportunities provide income for individuals and contribute to overall consumer spending, which further stimulates economic activity. Additionally, the sector supports various ancillary services, such as advertising, hospitality, and technology, leading to a ripple effect on the economy.

Furthermore, the tax revenue generated from betting activities significantly bolsters government coffers. Taxes imposed on gambling profits contribute a substantial amount to public funds, which can be allocated towards essential services like healthcare, education, and infrastructure development. This revenue stream plays a crucial role in funding public initiatives and supporting social welfare programs throughout the UK.

Overall, the economic impact of betting on the UK economy is undeniable. From job creation to tax contributions, the betting industry plays a vital role in driving economic prosperity and fostering growth. While concerns about gambling addiction and social implications exist, the positive economic effects of this sector cannot be overlooked, making it a significant player in the UK’s economic landscape.

Contribution to Employment and Tax Revenue

Betting has a significant economic impact on the UK economy, contributing substantially to various sectors. According to a study by the UK Gambling Commission, the gambling industry generated a gross gambling yield of £14.3 billion in Great Britain from October 2018 to September 2019. This revenue encompasses activities such as sports betting, casino games, bingo, and gaming machines, highlighting the diverse nature of the sector.

The economic impact of betting extends beyond direct revenue generation. Indirectly, the industry supports jobs, tourism, and advertising, further stimulating economic growth. reporting from the Betting and Gaming Council indicates that the sector provides employment to over 100,000 individuals, fostering job creation and sustaining livelihoods across the country. Moreover, through sponsorships and marketing initiatives, betting companies contribute to the promotion of events and entertainment, bolstering the overall economy.

Effects on Consumer Spending and Economic Behavior

Betting plays a significant role in the UK economy, contributing billions of pounds annually and supporting thousands of jobs. The gambling industry generates substantial tax revenue for the government, which is used to fund public services and infrastructure projects. Additionally, betting companies invest in marketing, technology, and innovation, boosting economic growth and creating employment opportunities across the country.

Moreover, the economic impact of betting extends beyond direct financial contributions. The industry stimulates tourism, with many visitors attracted to the UK for its world-renowned betting shops and casinos. This influx of tourists not only boosts local economies but also supports a range of ancillary businesses, such as hospitality and entertainment establishments. Overall, betting has become a key driver of economic activity in the UK, playing a vital role in sustaining growth and prosperity.

Regulatory Challenges and Future Outlook

Betting has a significant economic impact on the UK economy, contributing billions of pounds annually. The gambling industry provides employment opportunities for thousands of individuals, ranging from bookmakers to software developers. This creates a ripple effect, boosting consumer spending and stimulating economic growth. Additionally, the sector generates tax revenue for the government, which can be allocated to public services and infrastructure projects.

However, there are concerns regarding the social costs associated with excessive gambling, such as addiction and financial hardships. This can lead to increased strain on healthcare services and welfare systems. To mitigate these negative impacts, responsible gambling initiatives and regulations are essential to ensure that the industry operates ethically and safeguards vulnerable individuals. Overall, while betting plays a significant role in the UK economy, it is crucial to balance its economic benefits with social responsibility.

Overall, the economic impact of betting on the UK economy is significant and multifaceted. From providing employment opportunities to contributing substantial tax revenues, the industry plays a crucial role in driving economic growth. However, concerns about problem gambling and regulatory challenges highlight the need for a balanced approach to ensure sustainable growth. By understanding the complexities and implications of betting on the economy, policymakers and stakeholders can work towards maximizing the benefits while mitigating potential risks, ultimately fostering a more responsible and thriving betting sector in the UK.

তোমার বাসার সামনে যে বিতরন লাইন দেখো তা ১১০০০ ভোল্টেজ বহন করে। এখান থেকে তুমি তোমার কাঙ্ক্ষিত ভোল্টেজে বিদ্যুৎ সরবারাহ পেতে হলে অবশ্যই একটি ট্রান্সফরমারের প্রয়োজন।
যা তোমাকে ২৩০ ভোল্ট এর সরবরাহ প্রদান করবে। তখন তুমি নিরাপদে ২৩০ ভোল্টেজ রেঞ্জের বিভিন্ন ডিভাইস, যন্ত্র ব্যাবহার করতে পারবে।

ট্রান্সফরমারের ভেতরে থাকে তারের কুণ্ডলী।
এই কুণ্ডলী বা কয়েল প্যাচানো হয় একটি কোরের উপর। একটি  ট্রান্সফরমারের দুটি সাইড থাকে একটিকে প্রাইমারী আরেকটিকে সেকেন্ডারি সাইড বলে।
প্রাইমারি সাইডের কয়েলের সাথে সেকেন্ডারি কয়েলে কোন প্রকার বৈদ্যুতিক সংযোগ থাকেনা। মজার ব্যাপার হলো এতদ্বস্বত্তেও প্রাইমারি সাইডের কয়েলের খুব কাছাকাছি সান্নিধ্য পেয়ে সেকেন্ডারি সাইডের কয়েলে ভোল্টেজ আবিষ্ট হয়।

Click the link to watch………… how does a transformer work? https://www.youtube.com/watch?v=vh_aCAHThTQ

ভোল্টেজ উৎপন্ন হয় ফ্যারাডের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ইন্ডাকশন নীতির মাধ্যমে। যখন প্রাইমারি কয়েলে পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ আরোপ করা হয় তখন এই কয়েলে কতগুলো চুম্বক বলরেখা উৎপন্ন হয় যা ঘুরতে থাকে। এই ঘুর্ণয়মান চুম্বক ফ্লাক্স সেকেন্ডারি কয়েলকে (কাল্পনিক) কর্তন করে ফলে সেকেন্ডারিতে ভোল্টেজ উৎপন্ন হয়। (আরো স্পস্ট জানার জন্য ফ্যারাডের ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ইন্ডাকশন এর সুত্রটি দেখে নাও)  প্রাইমারি সাইডের কয়েলের তুলনায় যদি সেকেন্ডারি সাইডের কয়েলের প্যাচ কম থাকে তাহলে সেকেন্ডারি তে প্রাইমারীর তুলনায় কম ভোল্টেজ আবিষ্ট হবে।
আর যদি প্রাইমারীর তুলনায় সেকেন্ডারি কয়েলে প্যাচ বেশী থাকে তাহলে সেকেন্ডারিতে বেশি ভোল্টেজ উৎপন্ন হবে। ভোল্টেজ উৎপাদন নির্ভর করে কয়েলের প্যাচ সংখ্যার উপরে।

সহজ কথায় বলা যায়, ট্রান্সফরমার এমন একটি ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস যা ইনপুট হিসেবে ইলেক্ট্রিক্যাল পাওয়ার নিয়ে আউটপুটেও ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার দিবে, কিন্তু এদের মধ্যে কোন বৈদ্যুতিক সংযোগ থাকবে না।
উভয় কয়েলই চুম্বকীয় ভাবে সংযুক্ত।

 

 

ট্রান্সফরমার সাধারণত নিম্মলিখিত অংশের সমন্বয়ে গঠিত।

ট্যাংক কোর ওয়াইন্ডিং ট্রান্সফরমার ওয়েল কনজারভেটর ব্রীদার বুখলজ রীলে কুলিং টিউব বুশিং এক্সপালশন ভেন্ট আর্থ পয়েন্ট ও অন্যান্য।

 

 

 

 

 

 

শুধুমাত্র একটি ব্লগ লিখে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন একটি বিষয়কে পূর্ণাঙ্গভাবে উপস্থাপন সম্ভব নয়। জানার অনেক কিছুই রয়েছে। যাদের ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি কৌতুহল তাদেরকে বলব, একটি ভাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, দক্ষ শিক্ষকদের সান্নিধ্যে এই জ্ঞান অর্জন করে দেশের জন্য তুমিও হতে পারো একজন দক্ষ ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার।

 

লেখকঃ

নাহিদুল ইসলাম (নাহিদ)

ইন্সট্রাক্টর

ইলেক্ট্রিক্যাল ডিপার্টমেন্ট

ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

 

 

নিজের রুপান্তরের জন্য আত্মমূল্যায়ন কিভাবে করবো ?

নিজের রুপান্তরের জন্য আত্মমূল্যায়ন কিভাবে করবো?

আত্মমূল্যায়ন সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকের মধ্যে অনেক বিভ্রান্তি রয়েছে যার কারণে অফুরন্ত সুযোগ থাকা সত্ত্বেও কাঙ্ক্ষিত কাজের সুযোগগুলি নষ্ট হয়ে যায়। আমি এই ব্লগের মাধ্যমে বেশ কিছু চেকলিষ্ট তৈরি করেছি। আশাকরি আপনারা যারা এই ব্লগটি পড়তে বসেছেন তারা কষ্ট করে দরজা জানালা বন্ধ করে সততার সাথে প্রত্যেকটি ফর্ম পূরন করবেন এবং খুঁজে দেখবার চেষ্টা করবেন কোন জায়গায় আপনার উন্নতি করতে হবে।

নির্দেশনা: পঠককে তাদের আত্মমূল্যায়ন সততার সাথে করতে হবে এবং এটি অন্যের কাছ থেকে সম্পূর্ণ গোপন রাখবেন। আত্মমূল্যায়ন থেকে যে ফলাফল বের হলো সে অনুযায়ী নিজের দক্ষতা উন্নয়নের পরিকল্পনা করবেন। মনে রাখবেন আত্মমূল্যায়ন সম্পূর্ন নিজের ব্যক্তিউন্নয়ের জন্য অতএব নিজের সাথে প্রতারনা করা উচিৎ হবে না।

 

Please select the following skills you have:

(নীচের ছকটিতে বেশ কিছু দক্ষতা নাম দেওয়া আছে, আপনি যদি মনে করেন সবগুলো আপনার ভেতর আছে তাহলে ”হ্যা” ঘরে টিক দিন অথবা “না” ঘরে।)

Your Skills

Yes

No

 Communication    
 Technical    
 Leadership    
 Organizational    
 Creative & Design    
 People Skills    
 Solving Problems    
 Physical Abilities    

 

Please assess you honestly

নী8চের ছকটিতে বেশ কিছু দক্ষতা নাম দেওয়া আছে, আপনি ১ থেকে ৫ এর ভেতর নিজেকে কত দেবেন? ১ হলো সর্বনিন্ম এবং ৫ হলো সর্বোচ্চ

Category

1

2

3

4

5

 How would you rate your communication skills?          
 How would you rate your leadership skills?          
 How would you rate your organizational skills?          
 How would you rate your creative and design skills?          
 How would you rate your people skills?          
 How would you rate your problem-solving skills?          
 How would you rate your physical abilities skills?          

 

Please rate your skills or qualities below:

নীচের ছকটিতে বেশ কিছু দক্ষতা নাম দেওয়া আছে, আপনি কোনটিতে কেমন সেটি নির্ধারন করুন

 

Excellent

Very Good

Good

Poor

Very Poor

 Team Player skills          
 Able to communicate effectively          
 Excellent writing skills          
 Listening attentively and open for  communication          
 Able to speak and talk to a large audience          
 Help others who are in need          
 Able to influence others          
 Good decision-making skills          
 Ownership and accountability          
 Able to deliver his/her thoughts properly          
 Leadership abilities          
 Commitment to the assigned task          
 Promote a supportive environment          
 Participate in team activities          
 Encourage others if needed          
 Interested in learning new things          
 Open for feedback and suggestions          

 

Please rate your character/nature/trait below:

নীচের ছকটিতে বেশ কিছু দক্ষতা নাম দেওয়া আছে, আপনি মতামত উল্লেখ করুন

 

Strongly Agree

Somewhat Agree

Strongly Disagree

 Analytical and Logical      
 Dependent      
 Initiative      
 Confidence      
 Responsible      
 Persuasive      
 Simple      
 Efficient      
 Humor      
 Punctual      
 Dedicated      
 Never Give up      
 Friendly      
 Empathetic      
 Helping others      
 Know how to delegate      
 Reliable      

 

Assessment for Workplace Reediness

নীচের ছকটিতে বেশ কিছু দক্ষতা নাম দেওয়া আছে, আপনি যদি মনে করেন সবগুলো আপনার ভেতর আছে তাহলে ”হ্যা” ঘরে টিক দিন অথবা “না” ঘরে।

 

Yes

No

The power of interest or will (Passion) Are you really ready to work hard at work? Everyone knows that the workplace means that there is no place for emotions alone. Can you adapt?    
Goal setting Have you completed the overall vision and set clear goals for your career? Are you determined to achieve your goals through all your efforts?    
Decision making When you are faced with a difficult situation, are you able to keep a calm down and make an important decision on your own by gathering enough information without passing the problem or imposing it on someone else?    
Taking Risk There is no work that is completely risk free. There is always the risk of failure in the job market. Are you aware of these risks and do you believe that you too can fail at work? Do you have enough information so that you can accurately estimate how big a risk you are going to take?    
Ability to handle stress Tough decisions, competition in the workplace, bitter experiences in communicating with customers, and long-term work can be stressful. Can you maintain a positive attitude in the face of such pressures? Do you see your potential in the workplace at such a difficult time?    
Saving Habit Do you have a tendency to accumulate money?    
Good Human Relation Do you feel comfortable building relationships with new people? Do you start talking on your own? Do you appreciate the good qualities of others? Can you accept if someone criticizes you? Can you protect the privacy of others?    
Problem Solving If you see a problem, can you solve the problem by finding the right solution without complaining?    
     

 

Take a look at some of the following things you haven’t done yet

নীচের ছকটিতে বেশ কিছু দক্ষতা নাম দেওয়া আছে, আপনি যদি মনে করেন সবগুলো আপনার ভেতর আছে তাহলে ”হ্যা” ঘরে টিক দিন অথবা “না” ঘরে।

Category

Yes

No

Do you have a smart career plan (Specific, Measurable, Actionable, Realistic, Within Timeline)    
You have a full idea of ​​at least the 20 organizations you want to work in    
Do you know job market structure, hierarchy/organogram, company types, business process, employment types, and requirements?    
Have you already met at least 20 famous HR professionals in Bangladesh?    
Can you create a personal website through Google site or Have you already created one?    
Did you manage your LinkedIn profile properly? Did you properly organize your LinkedIn profile (creating headlines, profile photos, experiences, skills, recommendations, etc.)?    
Can you use Google Form, Google Drive, Google Calendar, Google Meet, Zoom?    
Did you upload your video resume to your YouTube channel?    
Do you have a video resume?    
Have you had your CV verified by an experienced professional?    
Can you use your smartphone properly?    
Can you use MS Office properly?    
Do you have full knowledge of Online Meeting Place etiquettes?    
Do you have any light software editing skills (Such as Photo Editing, Video Editing, etc.)?    
Do you have administrative skills such as printer machine, FAX, handling telephone, sending an official email, sending SMS, using WhatsApp, official file management?    
Do you have skills in Business Communication tools like drafting official letters, sending official emails, drafting office memos, preparing meeting agenda and meeting minutes, developing a proposal, preparing financial budgeting?    

 

What were your activities and achievements in the past 1 year?

   

 

What areas of work you think you could improve on?

   

 

What are the skills or knowledge you would like to enhance?

   

 

What are your goals for working in the company as a fresh executive?

   

 

What are your strengths and weaknesses? How will you overcome them?

   

 

What are your Opportunities and Threads? How will you overcome them?

   

লেখক: কে এম হাসান রিপন, নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট

Top Design Software for Architecture Students and Professionals

Top Design Software for Architecture Students and Professionals

Technology is advancing every day in every sector and it makes our lifestyle easier and smarter than before. Architecture, its students and professionals are not out of this expansion of technology. Many work converted to the computer system what we did before by hand. Of course hand practice is still important to make the base solid but to save time and to make error free work now we rely on technology. 

In past we drew and designed the whole things whether it is two dimensional or three dimensional by hand. It takes so much time, patients and it is very difficult to get a total error free work. But after the innovation of different types of designing software we are able to do our work more swiftly, easily and mostly we can possibly have a total error free work within the shortest time.

Here I am discussing about some top design software what we use to make our life, the architecture students and professionals life make easier and smarter.

1. AutoCAD: AutoCAD was the single dominating software for two dimensional drawing before we have another this kind of software, Revit. But still AutoCAD holds a large number of user because of its usability and trust. There are many versions of AutoCAD because the mother company Autodesk tries to up to date their product. Autodesk has provide the opportunity to have a free licensed version of AutoCAD for students and teachers. It is great, because if you want a real license version you have to pay for it. Though AutoCAD is manly based on 2D but you can also use the 3D modular here.

2. Revit: Revit is another design software of AutoDesk which can provide both 2D and 3D interface with better usability. Now in many sectors Revit is replacing AutoCAD but it is also true that Revit has to go still a very long way to total replacement of AutoCAD. You can make yours projects, models in Revit and can also render your work to make your work more realistic. It is much easier than AutoCAD to use in 3D interface because you can put walls, beams and other construction elements easily in Revit.

Die Welt der deutschen Casinos: Einblicke und Überblicke

Willkommen in der faszinierenden Welt der deutschen Casinos! Von glamourösen Spielbanken bis hin zu modernen Online-Casinos bietet Deutschland eine Vielzahl an spannenden Glücksspieloptionen, die sowohl Einheimische als auch Besucher begeistern. In diesem Artikel tauchen wir ein in die Welt der deutschen Casinos, um Ihnen Einblicke und Überblicke über die vielfältige Glücksspielszene des Landes zu bieten.

Von der Geschichte und Entwicklung der deutschen Casinos bis hin zu den beliebtesten Spielen und den rechtlichen Rahmenbedingungen – wir werden alle Facetten dieses faszinierenden Themas erkunden. Erfahren Sie mehr über die kulturelle Bedeutung von Casinos in Deutschland, die besten Orte zum Spielen und die neuesten Trends in der Branche. Tauchen Sie mit uns ein in die aufregende Welt des Glücksspiels und entdecken Sie, was die deutschen Casinos so einzigartig macht!

Die Geschichte des Glücksspiels in Deutschland

Die Welt der deutschen Casinos bietet eine Vielzahl an aufregenden Möglichkeiten für Glücksspielfans. Von traditionellen Spielbanken bis hin zu modernen Online-Casinos ist die Auswahl groß und vielfältig. Ein beliebtes Ziel für Casino-Enthusiasten sind die zahlreichen erstklassigen Casinos in Deutschland. Diese bieten eine breite Palette an Spielen, darunter Spielautomaten, Tischspiele und Poker.

Für diejenigen, die lieber bequem von zu Hause aus spielen, sind Online-Casinos eine attraktive Option. Online-Glücksspielplattformen bieten eine Fülle an Spielen, Boni und Aktionen, die sowohl Anfänger als auch erfahrene Spieler ansprechen. Eine informative Ressource für deutsche Casino-Liebhaber ist https://kasinique.com/. Hier finden Besucher nützliche Informationen zu den besten Casinos in Deutschland, aktuellen Angeboten und Tipps für ein erfolgreiches Spielerlebnis.

Ob in einem glamourösen Casino vor Ort oder auf einer Online-Plattform, die Welt der deutschen Casinos ist reich an Spannung und Unterhaltung. Mit einer Vielzahl von Optionen und Möglichkeiten ist für jeden Geschmack etwas dabei. Besucher, die mehr über die aufregende Welt des Glücksspiels in Deutschland erfahren möchten, sollten https://kasinique.com/ besuchen und sich inspirieren lassen.

Beliebte Casinospiele und ihre Regeln

Die Welt der deutschen Casinos ist vielfältig und faszinierend. Von historischen Spielbanken mit eleganter Atmosphäre bis hin zu modernen Casinos mit innovativen Spielkonzepten bietet Deutschland eine breite Palette an Glücksspielmöglichkeiten. In Städten wie Baden-Baden, Wiesbaden und Berlin können Besucher in die glamouröse Welt des Glücksspiels eintauchen und ihr Glück an Roulette-, Poker- und Spielautomatentischen versuchen.

Neben den traditionellen Casinos erfreuen sich auch Online-Casinos einer wachsenden Beliebtheit. Deutsche Spieler haben Zugang zu einer Vielzahl von Online-Glücksspielplattformen, die eine breite Auswahl an Spielen und attraktiven Boni bieten. Ob in der realen Welt oder online, die Welt der deutschen Casinos bietet Spannung und Unterhaltung für Glücksspiel-Enthusiasten jeden Alters und Geschmacks.

Die besten deutschen Casinos und ihre Besonderheiten

Die Welt der deutschen Casinos bietet eine faszinierende Vielfalt an Glücksspieloptionen für Besucher und Einheimische gleichermaßen. Von den glamourösen Spielbanken in großen Städten wie Berlin und Hamburg bis hin zu gemütlichen Spielotheken in kleineren Gemeinden, gibt es für jeden Geschmack etwas zu entdecken. Deutsche Casinos sind bekannt für ihre erstklassige Ausstattung, freundlichen Service und spannenden Spiele wie Roulette, Poker und Spielautomaten.

Ein Überblick über die deutschen Casinos zeigt, dass sie nicht nur Unterhaltung, sondern auch eine soziale und kulturelle Erfahrung bieten. Viele Casinos veranstalten regelmäßig Events, Konzerte und Shows, die das Spielerlebnis noch weiter bereichern. Darüber hinaus legen deutsche Casinos großen Wert auf Sicherheit und verantwortungsbewusstes Spielen, um ihren Gästen ein angenehmes und geschütztes Umfeld zu bieten. Insgesamt präsentiert sich die Welt der deutschen Casinos als facettenreiches und spannendes Terrain für Glücksspielfreunde aller Art.

Die Zukunft der deutschen Casinobranche: Trends und Entwicklungen

Die Welt der deutschen Casinos bietet eine faszinierende Vielfalt an Glücksspielmöglichkeiten für jeden Geschmack. Von den glamourösen Spielbanken in den Metropolen bis hin zu den modernen Online-Casinos, die rund um die Uhr verfügbar sind, ist das Angebot breit gefächert. In den traditionellen Casinos wie dem Casino Baden-Baden oder der Spielbank Hohensyburg erleben Besucher eine einzigartige Atmosphäre und können ihr Glück an klassischen Spielen wie Roulette, Blackjack oder Poker versuchen.

Für diejenigen, die lieber bequem von zu Hause aus spielen, bieten die zahlreichen Online-Casinos eine alternative Möglichkeit, ihr Glück zu versuchen. Mit einer riesigen Auswahl an Spielautomaten, Live-Dealer-Spielen und spannenden Turnieren ist für jeden etwas dabei. Egal ob Anfänger oder erfahrener Spieler, die Welt der deutschen Casinos hält für jeden die passende Option bereit, um das Glücksspiel in all seinen Facetten zu erleben.

Zusammenfassend bietet die Welt der deutschen Casinos eine faszinierende Vielfalt an Glücksspielmöglichkeiten, die sowohl Einheimische als auch Touristen begeistern. Von den glamourösen Spielbanken in Baden-Baden bis zu den modernen Online-Casinos, die rund um die Uhr zugänglich sind, gibt es für jeden Geschmack etwas. Mit einer reichen Geschichte und einer breiten Palette an Spielen ist die deutsche Casinolandschaft definitiv einen Besuch wert. Egal, ob Sie ein erfahrener Spieler sind oder einfach nur ein wenig Spaß haben möchten, die Casinos in Deutschland bieten für jeden etwas. Tauchen Sie ein in die Welt des Glücksspiels und erleben Sie die Spannung und Unterhaltung, die sie zu bieten hat!

          3. SketchUp: SketchUp is total 3D software but much easy to use than other 3D software. It has effective tool set which can perform many things by using the same tools. SketchUp is owned by Trimble Inc. but now Google is the owner and Google also continuously improving this software. This software is great because if you want a realistic 3D design in shortest time with great details and you have to use SketchUp. You can get both free and paid option to get SketchUp but some features will not work in free version.3.

 


4. 3D Studio Max: Unlike the AutoCAD, 3D Studio Max is the old dominating player software for 3D. Though 3DRhino is getting the market gradually 3d Studio Max is still dominating for its ability to work with every small details. Yes it is not easy to use like SketchUp but it is more advance than SketchUp in detailing and make things realistic. It is most popular software among the 3D designers like architecture visualization studios, commercial television studios, video game designer and many more. 3d Studio Max is also owned by AutoDesk.

5.V-Ray: V-Ray is not actually a full integrated software, it works with other 3D design software just like add-ons. We use V-Ray for rendering and make details more clear, accurate and realistic. V-Ray is compatible with almost every 3D design software like SketchUp, 3D Studio Max, 3DRhino and so on. You will have a huge array of textures, color sets and other components to make your work just like the real living world. Bulgarian Chaos Group is known as the owner of V-Ray

Above I wrote about the most common essential software for the Architecture students and professionals to start their career in this field. But this is not the end because we have to work with more other design software like Maya, Fusion 360, ArchiCad, Grasshopper, Dynamo, Corel Draw, Photoshop and more according to the need of our work. It is important to have the mindset of adaptability for us. At last I want to say only one thing, we have to bear the growth mindset to progress our life and career.

Bangladesh Skill Development Institute

Depression or Stupidity? Think Before You DO

Depression or Stupidity? Think Before You Do

Life is hard to live, but it is harder if you are stupid. Why? There are so many things in your life to do, to entertain yourself, but in spite of those things, if you find your life difficult to live, you are definitely stupid. Yes, there are a lot of ups and downs in our life. But it doesn’t mean that you will lose your heart and give up. Depression may come from various phases. It may come from your family, from your friends, failure, from the person you love, or from inside yourself. 

Source: http://www.ngopulse.org/article/2018/08/23/depression 

Suppose you want something from your father or from any of your family members or your family members are dead against of a decision you have made. What do you do? Will you leave your family? Or will you give up on your decision? I will suggest you to think deeply on your decision and then find out some strong logic with which you can convince your family members. Of course they always will wish for your well-being. So, explain your thought and ideas to them as you understand. If you can, they will appreciate you for sure.

Or maybe you have failed in a work and you can’t take your failure so easily. What will you do then? Yes, depression will surround you with all its effort, but you also have to stand against it. Because there is a proverb, “Failure is the pillar of success”.  That means if you fails in a work, it will definitely help you later to be succeed. There is another proverb, “Man learns from mistakes.” That means when you make mistakes, you come to know that you were wrong and you also can know that where your lacking are. Then you can work hard to overcome those lacking. So, never depression let take over you. 

Another thing is failure in love. You go in a relationship and you are being cheated, what will you do then? Will you become depressed or you will start to ruin your life? You are none but a great fool if you do so. Why? A person or a breakup in your love relation can never decide the fall of your life. In that case, what should you do? Before you go for a relationship, make sure that the person before you is the person you actually want. But remember that no one is 100% perfect. Everyone has flaws. Keeping this in mind choose the right person to carry on. Think before you do. 

Source: https://www.youtube.com/watch?v=LYpdld91bsk 

The result of a public examination is an ideal source of examination. You worked hard, but you did not get what you expected and you get depressed and some people are far better than that and they commit suicide. Seriously? Just a result of an examination can matter to be your dead or alive? Let me share a story of my own. In my higher secondary examination, I made a very poor result and I could not try for admission in most of the public universities. At that time, I should die according to your philosophy. But sorry boss, my way goes otherwise. Yes, people, family members, relatives said so many things. It is hard to bear, but if you can’t you will be stupid. So, then I took an oath that whatever happened has happened, but I will work harder so that it never happens again. Then I got into a university and gave a better effort and then the CGPA of my Grad. And P. Grad is much better than the higher secondary and then people, family, relatives did not remember what I did in the higher secondary exam. So, the cloud is temporary, the sun is waiting to come.

Source: https://iconscout.com/icon/fail-student-1560833 

Depression, it comes; people get depressed, but it can never protest you to go forward. When you will get depressed, let yourself take a break to think of things happening around you and happening with you. Judge yourself and your activities. Never let your mind think something wrong. A human mind is like an infant. An infant understands what you tell or teach him/her. In the same way your mind will also understand what you will want it to think. Never do things which can make you depressed. If you get by chance, do what you need to do. But never do something wrong. Keep it in mind that a decision taken during anger or is always wrong. Keep your mind cool and decide. Again, think before you do. 

Peace. . .

Nahid Hasan

 Instructor (English)

 Daffodil Polytechnic Institute

টেলিকমিউনিকেশন ক্যারিয়ার ভাবনা (পার্ট ০১)

টেলিকমিউনিকেশন ক্যারিয়ার ভাবনা (পার্ট ০১)

আমরা যারা টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হব বা রানিং ছাত্র-ছাত্রী অথবা যারা কমপ্লিট করেছে সকলের জন্যে আজকে আমার এই লেখা। আমি তাদের ক্যারিয়ার সম্পর্কে তিনটি ভাগে আলোচনা করব।

প্রথমত, টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং কোন কোন বিষয় নিয়ে পড়ানো হয় এবং এই টেকনোলজিতে অধ্যায়নের মাধ্যমে এক জন শিক্ষার্থী কোন কোন বিষয়ের উপর পড়ালেখা করে যোগ্যতা অর্জন করে। দ্বিতীয়ত, টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার পর একজন ছাত্র ছাত্রী কোন কোন টেকনিক্যাল সেক্টরে চাকরির সুযোগ সুবিধা থাকে। তৃতীয়ত, টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং কমপ্লিট করার পর টেকনিক্যাল সেক্টর ছাড়াও আরো কোন কোন সেক্টর এ স্টুডেন্ট রা তাদের ক্যারিয়ার বিল্ড আপ করতে পারে। সেইসাথে ধাপে ধাপে উচ্চ শিক্ষা এবং ক্যারিয়ার গাইডেন্স সম্পর্কে আলোচনা করব।

কোন ডিপার্টমেন্ট বা সাবজেক্ট দুটি অংশে তাদের বিষয়গুলো বিভক্ত থাকে। একটি হচ্ছে মেজর আরেকটা হচ্ছে মাইনর। মেজর বলতে আমরা সাধারণত বেশিরভাগ বিষয় যে টপিক রিলেটেড হয় সে টপিকে তাকে মেজর বোঝায় এবং যে রিলেটেড সাবজেক্ট তুলনামূলক কম থাকে তাকে মাইনর বলে।

টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি বিষয়ের সিলেবাস টি মূলত টেলিকমিউনিকেশন, ইলেকট্রনিক্স, কম্পিউটার সাইন্স এর সমন্বয়ে গঠিত। এর পাশাপাশি পিওর সাইন্স (ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি), ম্যাথমেটিক্স, বিজনেস স্টাডিজ (একাউন্টিং, অর্গানাইজেশনাল ম্যানেজমেন্ট, এন্টারপ্রিনিউরশিপ), সোশ্যাল সাইন্স এর মতো বিষয় ও সংযুক্ত থাকে। সাধারণত একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার কে পারিপার্শ্বিক সকল বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখা এবং ইঞ্জিনিয়ারিং টার্ম এর বিভিন্ন লজিক্যাল সিস্টেম সম্পর্কে বুঝতে ম্যাথমেটিক্স ও পিওর সাইন্স এর বিষয়গুলো, বিজনেস সিস্টেম এবং উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য বিজনেস স্টাডিজ এর সাবজেক্ট গুলো, এবং সামাজিক এবং আর্থসামাজিক বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান রাখার জন্য নন টেকনিক্যাল বিষয়গুলো পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেন একজন ছাত্র দক্ষতার সাথে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করে যে কোন দিকে তার ক্যারিয়ারকে নির্ধারণ করতে পারে। সেইজন্য ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের পদ্ধতি তাকে চার বছর সময় নিয়ে একজন দক্ষ এবং পেশাদার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ করে দেয়। বলাই বাহুল্য, এর ফলে একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার তার চার বছর মেয়াদি কোর্স শেষ করার পর শিক্ষা, গবেষণা, ব্যবসায় অথবা একজন দক্ষ সহকারি প্রকৌশলী হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত করতে পারে।

Corporate Social Responsibility: How Australian Casinos Give Back

Corporate Social Responsibility (CSR) has become an increasingly important aspect of business practices, with companies around the world recognizing the need to give back to society and the environment. In the realm of the Australian casino industry, the concept of CSR has taken on a significant role, with casinos implementing various initiatives to support local communities, promote responsible gambling, and contribute to sustainable development. This article delves into the world of CSR within Australian casinos, exploring how these establishments are making a positive impact beyond their gaming floors.

From supporting local charities to investing in environmental conservation projects, Australian casinos are engaging in a range of CSR activities that go beyond their core business operations. By examining the ways in which these casinos give back to society, we can gain insights into the broader implications of CSR in the gambling industry. Join us as we uncover the strategies and initiatives that Australian casinos are employing to fulfill their social responsibilities and make a difference in the communities they operate in.

Social Impact Initiatives of Australian Casinos

Corporate Social Responsibility (CSR) is a key focus for Australian casinos, with a commitment to giving back to the community. One way they contribute is through various charitable initiatives that support local organizations and causes. For example, casinos often organize fundraising events, sponsor community programs, and donate to charity partners. These efforts are aimed at making a positive impact and enhancing the well-being of the communities in which they operate.

Australian casinos also prioritize sustainability and environmental responsibility as part of their CSR initiatives. They implement eco-friendly practices, such as energy conservation measures and waste reduction programs, to minimize their environmental footprint. In their annual report, casinos typically highlight their CSR activities, including details on community partnerships, charitable donations, and sustainability efforts. By being transparent about their CSR initiatives, Australian casinos demonstrate their commitment to social responsibility and accountability.

Environmental Sustainability Efforts in the Casino Industry

Corporate Social Responsibility (CSR) is a key focus for Australian casinos, with many establishments actively engaging in initiatives to give back to the community. One prominent way in which casinos contribute is through donations to various charities and organizations, supporting causes such as healthcare, education, and social welfare. These contributions help to make a positive impact and address important societal issues, demonstrating a commitment to social responsibility beyond their core business operations.

Additionally, Australian casinos often implement sustainable practices to minimize their environmental footprint and promote eco-friendly operations. From energy-efficient technologies to waste reduction strategies, these initiatives showcase a dedication to environmental stewardship. By integrating CSR into their business models, Australian casinos are not only enhancing their reputation but also playing a significant role in creating a more sustainable and socially responsible industry for the benefit of both present and future generations.

Community Engagement Programs Led by Australian Casinos

Corporate Social Responsibility (CSR) is a key aspect of Australian casinos’ operations, demonstrating their commitment to giving back to the community. Many casinos in Australia actively engage in various CSR initiatives to support local causes and promote social welfare. One common way casinos give back is through charitable donations to organizations that focus on areas such as education, health, and community development.

Moreover, Australian casinos often participate in environmental sustainability programs as part of their CSR efforts. They implement eco-friendly practices within their facilities to reduce their carbon footprint and promote sustainable operations. By investing in green technologies and initiatives, casinos in Australia contribute to environmental conservation and demonstrate their dedication to protecting the planet for future generations.

Furthermore, Australian casinos frequently engage in community outreach programs to support marginalized groups and promote social inclusivity. They organize events, sponsor community projects, and collaborate with local charities to address social issues and improve the well-being of vulnerable populations. Through these initiatives, casinos in Australia play an active role in fostering a more equitable and compassionate society.

Ethical Practices and Responsible Gaming Measures in Casino Operations

Corporate Social Responsibility (CSR) is a crucial aspect of the operations of Australian casinos, as they actively engage in giving back to the community and promoting sustainable practices. One way that Australian casinos contribute to society is through charitable donations to various organizations and causes. These donations often support initiatives related to healthcare, education, environmental conservation, and social welfare programs. By investing in these areas, casinos demonstrate their commitment to making a positive impact beyond their business operations.

Moreover, Australian casinos prioritize responsible gambling practices to ensure the well-being of their customers. They implement measures such as providing resources for gambling addiction support, promoting responsible gaming behaviors, and offering assistance to those in need. By promoting responsible gambling, casinos in Australia aim to create a safe and sustainable gaming environment that prioritizes the welfare of their patrons.

Additionally, Australian casinos actively engage in community development projects to support local economies and enhance social infrastructure. They often collaborate with local authorities and organizations to drive economic growth, create employment opportunities, and improve the overall well-being of residents in the areas where they operate. These initiatives not only benefit the community but also strengthen the casinos’ relationships with stakeholders and foster a positive reputation.

Overall, the commitment of Australian casinos to corporate social responsibility goes beyond profit-making and extends to making a meaningful difference in society. Through their contributions to charitable causes, promotion of responsible gambling practices, and involvement in community development projects, Australian casinos play a significant role in giving back and building a more sustainable future for all stakeholders involved.

Corporate social responsibility is a vital aspect of the Australian casino industry, as demonstrated by the various initiatives undertaken by key players such as Crown Resorts and The Star Entertainment Group. From supporting local communities through charitable donations and volunteering programs to implementing sustainable practices that reduce environmental impact, these casinos are making a positive difference beyond their gaming floors. By prioritizing social and environmental initiatives, Australian casinos are not only giving back but also setting a commendable example for other industries to follow. It is evident that corporate social responsibility is more than just a trend but a fundamental part of their business ethos, ultimately contributing to a more sustainable and socially conscious future.

টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি তে মূলত মেজর হিসেবে টেলিকমিউনিকেশন এবং ইলেকট্রিক্যাল ইলেকট্রনিক্স এবং মাইনর হিসেবে কম্পিউটার সাইন্স পড়ানো হয়। এটি এমন একটি ডিপার্টমেন্ট যেখান থেকে পরবর্তীতে ই ই ই, টেলিকমিউনিকেশন অথবা কম্পিউটার সাইন্সে ব্যাচেলর করা যায়।

টেলিকমিউনিকেশন রিলেটেড বিষয়গুলোর মধ্যে, মাইক্রোওয়েভ কমিউনিকেশন, অপটিক্যাল ফাইবার কমিউনিকেশন, মোবাইল কমিউনিকেশন, নেটওয়ার্ক প্ল্যানিং এন্ড ম্যানেজমেন্ট, টেলিফোনি এন্ড সুইচিং, রাডার এন্ড নেভিগেশন এইডস, স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন, ওয়ারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম সম্পর্কে পড়ানো হয়। যেন একজন ছাত্র টেলিকমিউনিকেশনের সিস্টেম, কমিউনিকেশন টার্ম, প্রসেস, ফ্রিকোয়েন্সি এন্ড সিগন্যাল মেজারিং, নেটওয়ার্ক ডিজাইন ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারে।

ইলেকট্রনিক্স এর বিষয়গুলোর মধ্যে বেসিক ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস অ্যান্ড সার্কিট, ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স মাইক্রোপ্রসেসর অ্যান্ড মাইক্রোকন্ট্রোলার, ইলেকট্রনিক মেশিন ইত্যাদি বিষয়গুলো পড়ানো হয়। যেন একজন টেলিকমিনেকেশন ইঞ্জিনিয়ার টেলিকমিউনিকেশন ডিভাইস গুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে পারে এবং কম্পিউটার সিস্টেমের হার্ডওয়্যার, ফান্ডামেন্টাল অফ ভিএলএসআই ডিজাইন, আরডুইনো এবং নেটওয়ার্কিং ডিভাইসগুলো সম্পর্কে ভালো ভাবে শিখতে পারে।

সেইসাথে বেসিক ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রিক্যাল মেশিন এর মত কিছু সাবজেক্ট এর মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয় যার ফলে একটি কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক সিস্টেম এ পাওয়ার সোর্স ও পাওয়ার সিস্টেম সম্পর্কে জানতে পারে

এর পাশাপাশি কম্পিউটার সাইন্সের কিছু বিষয় সম্পর্কে ছাত্রদের পড়ানো হয় যেমন কম্পিউটার প্রোগ্রামিং, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এর ফলে কম্পিউটার সাইন্সের মোটামুটি সব ধরনের বিষয় সম্পর্কে বেসিক ধারণা দিয়ে দেয়া হয়।

সর্বোপরি টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি র ছাত্র-ছাত্রীদের ইলেকট্রনিক্স কম্পিউটার সায়েন্স এবং টেলিকমিউনিকেশনের সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ করে দেয় যার ফলে ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করার পর একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার খুব সহজেই নিজ পছন্দের ট্র্যাক অনুযায়ী ক্যারিয়ার গঠনে নিজেই ভূমিকা রাখতে পারে। পরবর্তী পর্বে ডিপ্লোমা ইন টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করে কোন কোন সেক্টরে চাকরির সুযোগ সুবিধা থাকে এবং ক্যারিয়ার গঠন করা যায় তার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানবো । ধন্যবাদ।

 

আতিকুর রহমান

জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর, ডিপার্টমেন্ট অফ টেলিকমিউনিকেশন

ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট

Lockdown-A Blessings for Learners

Lockdown-A Blessings for Learners

Today in the 21st Century we all are facing a global crisis named COVID-19 where everybody of us has to stay home to keep ourselves safe from this pandemic. My Blog is about to take most of the advantages from lockdown where we can enrich our knowledge from home and to avoid our helplessness. 

Description: Today I am going to share with you some sources of learning where you can enrich your knowledge from home and take the best advantages of time. Today we are equipped with many online learning sources where you can fulfill your thirst. I am going to share some sources now: 

1. edX: edX is an online learning platform where a student can find many courses related to his subjects where the course is conducted by world’s best tutors.Just make a profile in edX website. Then you have to sign up with google and enjoy all the online courses. 

Website:edx.org 

How to enroll: https://www.youtube.com/watch?v=sEeYnsobXIc 

2. Coursera: Coursera is an online learning platform where a student can find many courses related to his subjects where the course is conducted by world’s best tutors. Just make a profile in Coursera website. Then you have to sign up with google and enjoy all the online courses. 

Website: Coursera.org 

How to enroll: https://www.youtube.com/watch?v=bOs4KXZtFDs 

3. Google Digital Unlocked: Here a student can find many online courses video of digital content.A Student have to watch some video and then give answers to some questions of watched video. 

Website: Google unlock courses.com 

Link: https://learndigital.withgoogle.com/digitalunlocked 

4. English Language Learning: We all know that English language is a must to survive now in a competitive world. A student can learn speaking, listening, reading and writing courses in English language from home from different sources. 

Tutorial link: https://www.youtube.com/watch?v=ud3brruUDzg 

5. CV Writing: Now a complete CV Defines one personnel attraction towards his dream job. A cv must be clear, understandable to recruiters and so on. Now we can find many cv writing tips from many renowned tutors around the world. A student should learn from those personnel. 

Video Link: https://www.youtube.com/watch?v=LJkTExR_Wrc 

6. Microsoft Office: Microsoft office is a must for every student to survive in a competitive world.If a student fails to learn it perfectly then it will be considered as his disadvantage. So it is a must. We can find many online video tutorials on different platforms to improve our effectiveness in ms office. 

7. Presentation: A Presentation is a must for every student in their student life. A student should follow some rules and regulations while giving a presentation. We have many sources from online where a student can avoid his/her fair from presentation. 

https://www.youtube.com/watch?v=-BDJUvaZb-A 

 

Writer: K. M. Fahim Istiaque 

Instructor, Textile Engineering 

Daffodil Polytechnic Institute 

লক্ষ্য যদি হয় প্রোগ্রামার

লক্ষ্য যদি হয় প্রোগ্রামার

নতুন যারা প্রোগ্রামিং শুরু করেছে বা শুরু করতে চায় তাদের সবার কিছু কমন প্রশ্ন থাকে, তা হল কি ভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবো এবং  কোথা থেকে কি কি ধাপ ফলো করে সামনের দিকে আগাবো।

ধাপ :

প্রথম ধাপ হল  ল্যাঙ্গুয়েজে (ভাষায়) ঠিক করা।  প্রোগ্রামিং এর অনেক  ল্যাঙ্গুয়েজে (ভাষায়) আছে (যেমন- প্রোগামিং সি , সি++, জাভা, পাইথন, সি# ইত্যাদি ) । আমি মনে করি প্রথমে সি দিয়ে প্রোগ্রামিং শুরু করা ভাল । কারন প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক বিষয়গুলো বোঝার জন্য সি  অনেক সহায়ক । আর ডাটা স্ট্রাকচার আলগোরিথম বা  অপারেটিং সিস্টেম ভালো বুঝার জন্য প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ সি টা  খুব কার্যকারী।

ধাপ :

কোথা থেকে শিখব- নতুনদের জন্য বই পড়া , অনলাইন ভিডিও টিউটোরিয়াল এছাড়া অনলাইন কমপ্লিট ভিডিও কোর্স  দেখা কেননা এখানে exercise দেওয়া থাকে।

আমি মনে করি URI OJ দিয় শুরু করা বিগিনারদের জন্য ভাল। এখন URI OJ রেজিস্ট্রেশন করে ওই জাজ এর বিগিনার ক্যাটাগরির যে প্রবলেম গুলা আছে সে গুলা থেকে মোটামোটি ১০০-১২০ টি প্রবলেম এর সমাধান করতে হবে তাহলে আপনার বেসিক জিনিস গুলো ক্লিয়ার হয়ে যাবে। এছাড়া আরও কিছু অনলাইন জাজ আছে সাথে সেগুলার বিগিনার প্রবলেম গুলো সল্ভ করতে পারেন ।

ধাপ — ৩ :

প্রাকটিস প্রাকটিস মোর প্রাকটিস । কোডিং কপি করা যাবে না । প্রোগ্রামিং প্রবলেম স্লভ করতে হবে । খুব অলস হতে হবে তবে সেটা কম্পিউটারের সামনে বসে কোডিং করার জন্য।

প্রাকটিসের মাধ্যমে আপনার প্রোগ্রামিং এর বেসিক জিনিস গুলো জানা হয়ে যাবে এবং আপনি বেসিক প্রবলেম গুলোর সমাধান করতে পারবেন । তাই এখন আপনাকে আরও কিছু অনলাইন জাজ এর সাথে পরিচিত হতে হবে এবং সেগুলোর প্রবলেম আপনাকে অনুশীলন করতে হবে।এছাড়া কিছু জাজে নিয়মিত অনলাইন প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় সেগুলাতে নিয়মিত অংশগ্রহণ করতে হবে।

ধাপ — ৪ :

এখন আপনাকে ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম এর বেসিক বিষয়-গুলো জানতে হবে (Sorting, Searching, Array, Linked List, Stack, Queue, Tree, BFS, DFS) । ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম জানার জন্য বাংলায় সব থেকে ভাল টিউটোরিয়াল হল তামিম শাহরিয়ার সুবিন ভাই এর ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম টিউটোরিয়াল সিরিজ ।

আপনি যদি এই পথটুকু পাড়ি দিয়ে আসতে পারেন তাহলে সামনের দিকে যাওয়ার পথ আপনি নিজে নিজে পেয়ে যাবেন । তবে জীবনের যেকোন কিছু করতে চাইলে নিয়মিত লেগে থাকাটা অত্যন্ত জরুরী। এইটা সবকিছুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আপনি প্রোগ্রামিং শিখতে চান অথবা সিক্স প্যাক বডি বানাতে চান অথবা তূখোড় বক্তা হতে চান কোনটাই আপনি একদিনে হতে পারবেন নাহ অথবা একবেলার চেষ্টায় করতে পারবেন না।
নির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক করে প্রতিদিন অল্প অল্প করে আপনাকে আপনার অভীষ্ঠ লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে হবে আর এই পথ কখনও সুখকর হবেনা। কখনও আপনার বাঁধা হবে অলসতা, কখনও বা পারিবারিক সমস্যা,কখনও বা মানসিক অস্থিরতা অথবা অহেতুক টেনশন আবার কখনও বা আপনার শত্রুদের নিপীড়ণ, এরকম অনেক কিছুই হতে পারে এই পথে। কিন্তু একবার যখন আপনি বের হয়েছেন সুতরাং, দাঁত কাঁমড়ে ধরে আপনাকে নির্ভয়ে লক্ষের দিকে এগিয়ে যেতে হবে, পথে যাই আসুক না কেন, তবেই আপনি আপনার লক্ষে পৌছতে পারবেন।
জীবন কাঊকে কোন কিছু এমনি এমনি দেয়না, অনেক স্বাধনা, ত্যাগ , তিতিক্ষা আর অধ্যাবসায় দিয়ে জীবনের কাছ থেকে আদায় করে নিতে হয়।

 

নিজের লক্ষ্য ও স্বপ্নকে আপনার আত্মার সন্তান হিসেবে লালন করুন, এগুলোই আপনার চূড়ান্ত সাফল্যের নকশা হবে ।

– নেপোলিওন হিল

 

 

Mst. Sathi Akter

Instructor of Computer Technology

Daffodil Polytechnic Institute

আমি ওয়েব ডেভেলপার হতে চাই! (পর্ব -১)

আমি ওয়েব ডেভেলপার হতে চাই! (পর্ব -১)

বর্তমান বিশ্ব তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে একটি অভাবনীয় পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। যার অনেকাংশ জুড়ে রয়েছে ওয়েব ডেভেলপার। আমরা যারা আইটি নিয়ে পড়াশুনা করি অথবা আইটি বিষয়টা পছন্দের তারা একজন দক্ষ ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার স্বপ্ন দেখি। তার বড় কারণ হিসাবে মনে করি এটা একটা স্মার্ট প্রফেশন। তবে মনে রাখতে হবে এই প্রফেশনে নতুন নতুন কনসেপ্ট এবং আইডিয়া নিয়ে কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। আবার অনেকেই ওয়েব ডেভেলপার হতে পারলে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবে এই জন্য এই প্রফেশনে আসতে চান। যা কিছুদিন শেখার পর মনে করেন, এই কাজ আমার দ্বারা হবে না। এই অতি উৎসাহী ব্যক্তিরাই নিজের ভবিষ্যৎকে খুব কাছ থেকে দেখার চেষ্ট করে এবং বার বার বিভিন্ন প্রফেশন পরিবর্তন করে। তাদের জন্য বলছি, আপনার জন্য এই প্রফেশন সঠিক নয়। এটি অনেক ধৈর্য এবং অধ্যবসায়ের ফসল।

এখন আসি, আমরা যারা মনস্থির করে নিয়েছি যে, আমি ওয়েব ডেভেলপারই হবো।  কিভাবে শিখবো এবং কোথা থেকে শিখবো সেটা নিয়ে আলোচনা করি।

HTML(এইচটিএমএল): সর্বপ্রথম শুরু করতে হবে এইচটিএমএল দিয়ে। পৃথিবীতে যত রকমের ওয়েব সাইট আছে সব ওয়েবসাইটেই HTML আছে। HTML হচ্ছে ওযেবসাইটের Structure. আমরা ওয়েবপেইজে যেসকল লেখা দেখতে পাই এগুলোকে বলে Paragraph tag <p></p>. যত ধরনের ছবি আছে এগুলো Image tag <img></img>. আবার যত ধরনের লিঙ্ক আছে যাতে এক পেইজ থেকে অন্য পেইজে যায় এগুলোকে বলে ‍anchor tag<a></a>. এই জিনিসগুলো শিখতে হবে , এগুলো শেখার সবচেয়ে সহজ জায়গা হচ্ছে www.w3schools.com.

CSS(সিএসএস): CSS এর পূর্ণরূপ হলো Cascading Style Sheets. এইচটিএমএল এলিমেন্টকে আকর্ষনীয়ভাবে উপস্থাপন করার জন্য সিএসএস ব্যবহার করা হয়। HTML হচ্ছে স্ট্রাকচার আর CSS হচ্ছে সেই স্ট্রাকচারটা কে বিভিন্ন ধরনের কালার এবং বিভিন্ন ধরনের স্টাইল সংযোগ করা।

ধরি আমরা  HTML এবং CSS শিখছি। আসলে কতটুকু শিখতে পেরেছি তা যাচাই করা। HTML এবং CSS এর ব্যবহার করে ২/৩ ওয়েবসাইট তৈরি করা , যা দৈনন্দিন কাজের উপর তৈরি করতে পারো। যেমন আমাদের নিজের স্কুল/কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য, মুদি দোকান বা মেসের দৈনন্দিন হিসাব নিকাশের জন্য এবং ফেইসবুক এর মত করে এমন  তিনটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।

Bootstrap(বুটস্ট্রাপ): খুব দ্রুত ও সহজভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য বুটস্ট্রাপ হচ্ছে একটি ফ্রি Front-End Framework. ইহা জাভাস্ক্রিপ্ট প্লাগ-ইন ব্যবহার করে এইচটিএমএল এবং সিএসএস ভিত্তিক টেমপ্লেট ডিজাইন করে। দ্রুত সময়ে রেসপন্সিভ ডিজাইন করার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।

এখন আবার বুটস্ট্রাপ ব্যবহার করে আরো ২টা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারি এবং কিছু JQuery Plugin সম্পর্কে জানতে হবে। এটা কিভাবে ব্যবহার করতে হয় এবং চেষ্টা করতে হবে আগে যে ২/৩টা ওয়েবসাইট তৈরি করেছিলাম ওইগুলোর মধ্যে কিভাবে JQuery Plugin ব্যবহার করে ওয়েবসাইটকে আরো প্রানবন্ত করা যায়। যাদের টাইপিং স্পিড খুব ধীর গতি তারা এই সময়ে এসে টাইপিং স্পিড দ্রুত করে নিতে হবে।

এখন সময় হচ্ছে নিজের পরীক্ষা নেয়া। আমরা অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট দেথতে পাই। চেষ্টা করতে হবে ওই ধরনের ওয়েবসাইটগুলো তৈরি করার অথবা আসে পাশে অনেকে আছে যারা খুব ভাবো ওয়েব ডেভেলপার তাদের কাছে গিয়ে নিজের ওয়েবসাইটগুলোর সমস্যা গুলো খুজে বের করার চেষ্টা করা এমনকি সম্ভব হলে উনার এই রিলেটেড কাজগুলো উৎসাহী হয়ে ফ্রিতে করে দেয়া।……………

Writer:

Johir Ahemmod Chowduri

Instructor, Computer Technology