নারী দিবসে বিএসডিআই-এর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে বিশ্ব নারী দিবস উৎযাপন।
৮ ই মার্চ বিশ্ব নারী দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট (বিএসডিআই) তে উৎযাপিত হয়েছে বিশ্ব নারী দিবস। ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত “এবার আমি হব স্বাবলম্বী” স্লোগানে নারীদের জন্য রান্না বিষয়ক ফুড এন্ড বেভারেজ প্রোডাকশন এন্ড এন্টারপ্রেনিওরশিপ প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে ২০০ জন নারী উদ্যোক্তা তৈরী করা হয়। প্রশিক্ষণটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে বিডাব্লিউসিসিআই এর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়ে আসছে। সেই সকল নারীদেও জন্য এক বিশেষ সংবর্ধনার আয়োজন হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএমইটি-র মহাপরিচালক মোঃ শহিদুল আলম (এনডিসি) বিশেষ অতিথি এসআইঅয়াইবি-র ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. রুবিনা হোসাইন, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সদস্য সামিহা খান, উপস্থিত ছিলেন বিএসডিআই-এর নির্বাহী পরিচালক জনাব কে এম হাসান রিপন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ড্যাফোডিল ফ্যামিলির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোহাম্মদ নুরুজ্জামান।
আমাদের দেশে অনেক দক্ষ লোক আছে যারা বিভিন্ন পেশায় দক্ষ কিন্তু তাদের কোন সরকার কর্তৃক স্বীকৃত সার্টিফিকেট নেই। অনেক সময় দেখা যায়, তারা বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাবহারিক দিক থেকে দক্ষ হওয়া সত্বেও পাঠ্যপুস্তক এর জ্ঞান না থাকার কারণে পিছিয়ে পরে। তাই তাদের দক্ষতা কে যাচাই করে একটা মানদণ্ডে একটি ডাটাবেজের অধীনে। তাদের দক্ষতা কোন লেভেলে আছে তা যাচাই করে ওই লেভেলের সার্টিফিকেট প্রদান করার একটি প্রক্রিয়া হচ্ছে আইপিএল। তাদের দক্ষতা যাচাই করার পর একটি মানদণ্ডের অধীনে ডাটাবেজ রাখা হয়।
আরপিএল করার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের ট্রেনিং এর প্রয়োজন হয় না। যে ব্যক্তি আইপিএলের জন্য আগ্রহী সে তার পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সরকার কর্তৃক নির্দিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠান থেকে আইপিএলের পরীক্ষার জন্য তার যে বিষয়ে দক্ষতা আছে সে বিষয়ে নিবন্ধন করে পরীক্ষা দিতে পারবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার পরে তাদেরকে তিন টি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যাচাই করা হয়। যেমন-
১। লিখিত পরীক্ষা
২। প্রাকটিক্যাল পরীক্ষার
৩। ভাইভা পরীক্ষা
এই তিন ধরনের পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে তাকে কমেন্ট বা উপযুক্ত ঘোষণা করা হয় এবং সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
তবে যদি কেউ প্র্যাক্টিক্যাল ভাইবা অথবা লিখিত পরীক্ষার কোন একটা বিষয় কাঙ্খিত ফলাফল না পায় তাহলে পরবর্তীতে সে শুধুমাত্র ঐ পর্বের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। এক্ষেত্রে তার অন্য পর্বের পরীক্ষা অংশগ্রহণ করার প্রয়োজন নেই।
RPL কেন করবেন –
আমাদের দেশে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক সময় দেখা যায় কর্মী প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ আগে কখনো আরপিএল সম্পর্কিত কোন ডাটাবেস ছিল না। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে দক্ষতা অনুযায়ী লেভেল ১ থেকে ৬ পর্যন্ত পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এখানে বেসিক থেকে শুরু করে skilled, semi-skilled, higher-skilled এবং ডিপ্লোমা পর্যন্ত সমমান ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
একজন আরপিএল কম্পিটেন্ট লোক তার দক্ষতা অনুযায়ী কোন জায়গায় আবেদন করলে তার আলাদা করে পরীক্ষা দেওয়ার কোনো প্রয়োজন হয় না কারণ সে সরকার কর্তৃক স্বীকৃত।
অনেক সময় দেখা যায় সরকারের অনেক কর্মী প্রয়োজন হয় সে ক্ষেত্রে আরপিএল প্রাপ্ত ডাটাবেজ থেকে তারা সহজেই কর্মী নিয়ে নেয়।
এস এস সি পরীক্ষার পর অবসরের তিন মাসের সঠিক ব্যবহার
বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট এস এস সি পরীক্ষার পর শিক্ষার্থীদের অবসরের সময়টিকে কাজে লাগিয়ে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষ কিছু প্রোগ্রামের আয়োজন করেছে। এসএসসি পরীক্ষার পরবর্তী তিন মাস বিশাল একটা ব্যবধান পড়াশোনার থেকে দূরে থাকায় অনেক শিক্ষার্থী পিছিয়ে পড়ে তাদের ক্যারিয়ার থেকে। আবার অনেক শিক্ষার্থী অবসর সময়ে সঠিক ব্যবহার করে নিজেকে দক্ষ করে তুলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। বর্তমান যুগ একটি প্রতিযোগিতাপূর্ণ যুগ । তাই জীবনে সফলতা আনার জন্য প্রয়োজন হয় দক্ষতার। কিছু ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে দক্ষ হওয়ার বিকল্প নেই। এই ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে – কম্পিউটার স্কিল , ইংলিশ কমিউনিকেশন স্কিল, গ্রাফিক্স ডিজাইন , ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। এই কোর্সের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে শিক্ষার্থীরা যাতে এসএসসি পরীক্ষার পরবর্তী অবসর সময়কে কাজে লাগাতে পারে। যা তাকে পরবর্তী ধাপসহ ক্যারিয়ারের সর্ব ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকতে সহায়তা করে।
তাই এসএসসি পরীক্ষার পর অবসরের তিন মাসের সঠিক ব্যবহারের লক্ষ্যে বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট নিয়ে এসেছে ভিন্ন ভিন্ন প্যাকেজ।
সম্প্রতি ডিআইইউ-এর বিজয় মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের আয়োজিত জব ফেয়ার ২০১৯-এর উদ্বোধন করা হয়। বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট হতে হোটেল ম্যানেজমেন্ট ডিপার্মেন্ট হতে ডিপ্লোমা এবং স্বল্প মেয়াদি কোর্স ম্পন্নকৃত সকল শিক্ষার্থীদের কাঙ্খিত জব পেতে সহায়তা করতে জব ফেয়ারের আয়োজন করা হয়। দেশের ১৫টির অধিক কোম্পানি অংশ নিয়েছিল তাদের কোম্পানির জন্য যোগ্য প্রার্থী বেছে নিতে। এই আয়োজনের উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশের কোম্পানিগুলোকে এক ছাদের নিচে এনে বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের সকল টেকনোলজির ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরি প্রাপ্তিতে সহায়তা করা। যেখানে শিক্ষার্থীরা সুযোগ পাচ্ছে তাদের সিভি ড্রপ করে সরাসরি তার পছন্দের কোম্পানির কাছে ইন্টারভিউ দিয়ে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করার। ড্যাফোডিল ফ্যামিলির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মাদ নূরুজ্জামান এবং বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের -এর কার্যনির্বাহী পরিচালক কে এম হাসান রিপন জব ফেয়ার ২০১৯-এর উদ্বোধন করেন।
Today an Orientation Program has been organized for the 4th batch of SEIP-BWCCI-BSDI students of F&B Production and Entrepreneurship Development course. S. M. Jahirul Islam Farhad, Senior Asst. Director at BSDI; Mr. Pejush Datta, BWCCI, and other officials were present at the Opening ceremony.
Today a Certificate giving ceremony have been organized for the 3rd batch of SEIP-BWCCI-BSDI students of F&B Production and Entrepreneurship Development course. Mr. K M Hasan Ripon Executive Director BSDI Ms. Khairun Nahar Siddique Lima BWCCI and other officials were present at the ceremony.
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রলায়ের, অর্থ বিভাগ কর্তৃক বাস্তবায়ধীন স্কিল ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেসমেন্ট
(সেইপ) এর আওতায় বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিডব্লিউসিসিআই) এর তত্বাবধায়নে এবং বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট (বিএসডিআই) নারীদেও উদ্যোক্তা তৈরি ও উন্নয়নের লক্ষে ৩ মাস মেয়াদী ’ ফুড এন্ড বেভারেজ প্রোডাকশন এন্ড এন্টারপ্রেনারশিপ ডেভেলপমেন্ট’ কোর্সটি পরিচালনা করে আসছে। গত ২৩ শে জুন সেইপ প্রকল্পের অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান এশিয়ান
ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ প্রশিক্ষন চলাকালীন সময়ে সরজমিনে বিএডিআই পরিদর্শন করেন। তিনি বিএডিআই এর ২৫ জন মহিলা প্রশিক্ষনাথীর সঙ্গে কথা বলে সন্তোস প্রকাশ করেন এবং প্রশিক্ষণার্থীদেও জন্য তৎক্ষণাৎ কুলিনারি স্কিলস প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানান তার কার্যলয়ে। গত ৩০ শে জুন এডিবি এ ঢাকাস্থ কার্যালয়ে সেই প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়।
যেখানে বিএসডিআই এর ২৫ জন মহিলা প্রশিক্ষনার্থী ৫টি দলে বিভক্ত হয়ে , বিভিন্ন সাধের ৫ টি স্বাস্থ্যকর
খাবার তৈরি ও পরিবেশন করে। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ ও এডিবির সকল কর্মকর্তাগন খাবার গহন করেন এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে তাদের তৈরিকৃত খাবার মূল্যায়ন করেন। মূল্যায়ন শেষে অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের নাম ঘোষনা করেন। এছাড়াও
এডিবি, ২৫ জন প্রশিক্ষনার্থীর কাছ থেকে
ব্যাবসায়িক
পরিকল্পনা সংগ্রহ সহ ঋণ প্রাপ্তির আবেদন গ্রহন কওে এবং আশাস্ত করে যে অতি সত্তর তাদেন ব্যাবসান জন্য ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহন করবে। বাংলাদেশের নারীদের জন্য, সত্যিই এটি একটি অনন্য সুযোগ সৃষ্টি হতে যাচ্ছে। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জনাব, মোঃ জালাল আহমেদ, ইপিডি (এডিশনাল সেক্রেটারি), সেইপ প্রজেক্ট, অর্থ মন্ত্রনালয়, জনাব, মোঃ ফজলুল বারী, ডিইপিডি, সেইপ প্রজেক্ট, জনাব, দিলরুবা শাহীনা, এইপিডি সেইপ প্রজেক্ট, জনাব, পিযূস কান্তি দত্ত, প্রজেক্ট কোঅর্ডিনেটর, বিডব্লিউসিসিআই এবং জনাব, কে এম হাসান রিপন, এক্রিকিউটিভ ডিরেক্টর, বিএসডিআই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বিএডিআই এর ২৫ জন মহিলা প্রশিক্ষনাথীর সঙ্গে কথা বলে সন্তোস প্রকাশ করেন এবং প্রশিক্ষণার্থীদেও জন্য তৎক্ষণাৎ কুলিনারি স্কিলস প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানান তার কার্যলয়ে। গত ৩০ শে জুন এডিবি এ ঢাকাস্থ কার্যালয়ে সেই প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়। যেখানে বিএসডিআই এর ২৫ জন মহিলা প্রশিক্ষনার্থী ৫টি দলে বিভক্ত হয়ে , বিভিন্ন সাধের ৫ টি স্বাস্থ্যকর খাবার তৈরি ও পরিবেশন করে। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ ও এডিবির সকল কর্মকর্তাগন খাবার গহন করেন এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে তাদের তৈরিকৃত খাবার মূল্যায়ন করেন। মূল্যায়ন শেষে অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের নাম ঘোষনা করেন। এছাড়াও এডিবি, ২৫ জন প্রশিক্ষনার্থীর কাছ থেকে ব্যাবসায়িক পরিকল্পনা সংগ্রহ সহ ঋণ প্রাপ্তির আবেদন গ্রহন কওে এবং আশাস্ত করে যে অতি সত্তর তাদেন ব্যাবসান জন্য ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহন করবে। বাংলাদেশের নারীদের জন্য, সত্যিই এটি একটি অনন্য সুযোগ সৃষ্টি হতে যাচ্ছে। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জনাব, মোঃ জালাল আহমেদ, ইপিডি (এডিশনাল সেক্রেটারি), সেইপ প্রজেক্ট, অর্থ মন্ত্রনালয়, জনাব, মোঃ ফজলুল বারী, ডিইপিডি, সেইপ প্রজেক্ট, জনাব, দিলরুবা শাহীনা, এইপিডি সেইপ প্রজেক্ট, জনাব, পিযূস কান্তি দত্ত, প্রজেক্ট কোঅর্ডিনেটর, বিডব্লিউসিসিআই এবং জনাব, কে এম হাসান রিপন, এক্রিকিউটিভ ডিরেক্টর, বিএসডিআই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
গত ২৩ শে জুন সেইপ প্রকল্পের অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ প্রশিক্ষন চলাকালীন সময়ে সরজমিনে বিএডিআই পরিদর্শন করেন। তিনি বিএডিআই এর ২৫ জন মহিলা প্রশিক্ষনাথীর সঙ্গে কথা বলে সন্তোস প্রকাশ করেন এবং প্রশিক্ষণার্থীদেও জন্য তৎক্ষণাৎ কুলিনারি স্কিলস প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানান তার কার্যলয়ে। গত ৩০ শে জুন এডিবি এ ঢাকাস্থ কার্যালয়ে সেই প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়। যেখানে বিএসডিআই এর ২৫ জন মহিলা প্রশিক্ষনার্থী ৫টি দলে বিভক্ত হয়ে , বিভিন্ন সাধের ৫ টি স্বাস্থ্যকর খাবার তৈরি ও পরিবেশন করে। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ ও এডিবির সকল কর্মকর্তাগন খাবার গহন করেন এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে তাদের তৈরিকৃত খাবার মূল্যায়ন করেন। মূল্যায়ন শেষে অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের নাম ঘোষনা করেন। এছাড়াও এডিবি, ২৫ জন প্রশিক্ষনার্থীর কাছ থেকে ব্যাবসায়িক পরিকল্পনা সংগ্রহ সহ ঋণ প্রাপ্তির আবেদন গ্রহন কওে এবং আশাস্ত করে যে অতি সত্তর তাদেন ব্যাবসান জন্য ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহন করবে। বাংলাদেশের নারীদের জন্য, সত্যিই এটি একটি অনন্য সুযোগ সৃষ্টি হতে যাচ্ছে। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জনাব, মোঃ জালাল আহমেদ, ইপিডি (এডিশনাল সেক্রেটারি), সেইপ প্রজেক্ট, অর্থ মন্ত্রনালয়, জনাব, মোঃ ফজলুল বারী, ডিইপিডি, সেইপ প্রজেক্ট, জনাব, দিলরুবা শাহীনা, এইপিডি সেইপ প্রজেক্ট, জনাব, পিযূস কান্তি দত্ত, প্রজেক্ট কোঅর্ডিনেটর, বিডব্লিউসিসিআই এবং জনাব, কে এম হাসান রিপন, এক্রিকিউটিভ ডিরেক্টর, বিএসডিআই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
A press conference had been organized to give a
brief on Mom-preneur, a special initiative to empower the kids Mom, on 17
February at National Press Club, Bangladesh. Where the CEO of Daffodil Family
Mr. Mohammad Nuruzzaman read the press note and highlighted details of the
event. The Principal of Daffodil International School presided over the Press
Briefing Session and Mr. KM Hasan Ripon, the advisor of Bangladesh Skill Development
Institute answered different question of the Journalists regarding this event.
The
initiative has been taken jointly by Bangladesh Skill Development Institute and
Daffodil International School.
গত বছরের ন্যায় এবারও বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনিষ্টিটিউট (বিএসডিআই) এবং ভারতের স্বনামধন্য আই টি প্রতিষ্ঠান ভিনসিস কর্তৃক আয়োজন করা হচ্ছে “টেকনো মাস্টার ক্লাস” (সিজন-২)। আর এবারের প্রশিক্ষণের মুল বিষয় হল “সাইবার সিকিউরিটি” এবং “ডিজিটাল মার্কেটিং”। আগামী ১-৩ মার্চ, ২০১৯ তিন দিন ব্যাপী এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত প্রশিক্ষণে ট্রেইনার হিসেবে থাকবেন দীর্ঘ ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন “জনাব সন্দীপ” (পি এম পি, আই টি আই লেভেল-৩, আই বি এম স্বীকৃত সিনিয়র পি এম, ভারত) এবং“কল্যানী চৌধুরী” (ট্রেইনার, মেন্টর, ডিজিটাল মার্কেটিইং স্পেশালিষ্ট, ভারত) ।
এই প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামের আওতায় থাকছে চাকুরীজীবী, পেশাদার ট্রেইনার, শিক্ষক, শিল্প প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার, সুপারভাইজার এবং শিক্ষার্থী।
৩দিনের প্রশিক্ষণ-এর অধিনে অংশগ্রহনকারীরা পাচ্ছেন সাইবার সিকিউরিটি এবং ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞ্যান ও দক্ষতা, কীভাবে দেশীয় ও বিশ্বব্যাপী সাইবার সিকিউরিটি এবং ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করা হয়, আন্তর্জাতিক ট্রেইনারের সাথে সংযুক্ত থাকার সুবিধা, ব্যবহারিক বা প্রয়োগিক ভিত্তিতে জ্ঞ্যান লাভের সুযোগ। যার দ্বারা অংশগ্রহনকারীরা নিজেরাই নিজেদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে সাইবার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারবে। পাশাপাশি তারা অন্যদের শিক্ষা দিতে পারবে।
সুবিধাসমূহঃ
ক্স সার্টিফিকেট
ক্স ব্যাগপ্যাক
ক্স ট্রেইনিং সরঞ্জাম( কলম, প্যাড, পুস্তক)
ক্স স্পেশাল লাঞ্চ
রেজিষ্ট্রেশন ফিঃ
সাইবার সিকিউরিটি- ৫০০০ টাকা
ডিজিটাল মার্কেটিং- ৫০০০ টাকা
(১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ এর আগে রেজিষ্ট্রেশন করলে ১০০০ টাকা ছাড়)