লুতফর রহমান নিজেকে নিজে ইন্টানর্শীপ দিয়েছে
লুতফর রহমান তিনি নিজের প্রতিষ্ঠানে নিজেকে ইন্টানর্শীপ দিয়েছে।
তিনি ড্যাফেডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কম্পিউটার ডিপার্টমেন্ট এর অষ্টম সেমিস্টারের একজন ছাত্র।
তিনি বলেন যখন তিনি চতুর্থ সেমিস্টারের ড্রপ আউট হয়ে যায় তখন থেকেই মূলত তার জীবনের স্ট্রাগল শুরু। চতুর্থ সেমিস্টার ড্রপ আউট হওয়ার পরে তিনি প্রচণ্ড ভেঙে পড়েন এবং তার পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ চলে যায়। তার অনেকদিন পরে সে রিয়েলাইজ করে যে এভাবে আর থাকা যায় না, তার কিছু একটা করতে হবে।
পরবর্তীতে শেষ তার এক আঙ্কেলের কাছ থেকে পরামর্শ নেন যে যেহেতু টেলিকমিউনিকেশন ডিপার্টমেন্টে টেলিকমিউনিকেশন ডিপার্টমেন্ট বেসমেন্টে কি কাজ করা যায়। তখন তার আঙ্কেল তাকে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ দেন।
তিনি সিদ্ধান্ত যে তিনি ব্যবসা করবেন। সবার প্রথমে তাকে তার মা সাহায্য করে ছিলেন। তিনি তার মাকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছিলেন যে সে টাকা নষ্ট করবে না বরং তার ব্যবসার কাজে লাগাবে সে তার ব্যবসা শুরু করতে চায়। পরবর্তীতে তাকে তার মা ৫০ হাজার টাকা ধার হিসেবে দেয় এবং তা দিয়ে তিনি তার ব্যবসা শুরু করেন।
অন্যদিকে ড্যাফোডিল পলিটেকনিক থেকে তাকে ব্রিজি চৌধুরী ম্যাম কল দেন। ম্যাম তাকে অনেক বোঝানোর পরে তিনি পঞ্চম সেমিস্টার ভর্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং তিনি ভর্তি হন।
তিনি জানান, “তিনি সকাল বেলা ক্লাস করতেন এবং বিকেলে গিয়ে তিনি তার অফিস সামলাতেন।
তিনি আরো জানান তিনি এরপর থেকে তিনি আর কোন সাবজেক্টে ফেল করেন নি। ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট আমাকে পড়াশোনার ক্ষেত্রে অনেক সাহায্য করেছেন যেমন যখন তিনি তার কোম্পানির কোন সমস্যায় পড়লে তখন তিনি তার ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকদের সাথে যোগাযোগ করেন।
এবং তিনি যে প্র্যাকটিক্যাল গুলো করতেন সেগুলোই তিনি তার কোম্পানিতে কাজে লাগিয়েছেন। “
একটা সময় তাদের ইন্টার্নশিপের সময় চলে আসে এবং সে কয়েকটি কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপের জন্য যোগাযোগ করেন।
সেখানে সে দেখল তার কোম্পানিতে যে যে কাজ গুলো আছে ঠিক সেসব কাজগুলো সম্পন্ন কোম্পানিতে গিয়ে করতে হবে।
তাই সে চিন্তা করলেও তিনি তার নিজের কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপ করবেন। তিনি তার নিজের কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপ করলেন এবং তার দুই বন্ধু কেউ তার কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপের সুযোগ করে দিলেন।