অনলাইন ভিত্তিক ছাত্র-শিক্ষক- অভিভাবক কংগ্রেস

অনলাইন ভিত্তিক ছাত্র-শিক্ষক- অভিভাবক কংগ্রেস

ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের অনলাইন ভিত্তিক ছাত্র-শিক্ষক- অভিভাবক কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

আজ থেকে শুরু হল ৩ দিন ব্যাপি ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের অনলাইন ভিত্তিক ছাত্র-শিক্ষক- অভিভাবক কংগ্রেস।

 

প্রথম দিনে সকাল ১১:৪০ মিনিটে ১৫০ জন কম্পিউটার ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী অভিভাবকদের নিয়ে  বাংলাদেশে প্রথম বারের মত ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবকদের নিয়ে ভিন্ন রকম একটি অনলাইন স্টুডেন্টস-প্যারেন্টস-টিচার্স কংগ্রেসের আয়োজন করেন। ১৫০ জন অভিভাবক যুক্ত হন এই কনফারেন্সে। 

প্রযুক্তির মাধ্যমে ড্যাফোডিল পলিটেকনিক সকল ক্লাস পরিচালনা করছে এবং ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনায় কোন প্রকার ব্যাঘাত না ঘটে সে বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের মতামত সহ পলিটেকনিকের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান ও প্রশংসা করেন ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের এই অভিনব প্রযুক্তি ব্যাবহারের মাধ্যমে ক্লাস পরিচালনার বিষয় টিকে ।

এখানে উল্লেখ্য যে, ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সম্মানিত চেয়ারম্যান ডঃ মোঃ সবুর খান স্যারের নির্দেশক্রমে ড্যাফোডিল পলিটেকনিক করোনা ভাইরাসের  প্রাদুর্ভাবের শুরুর দিকেই গত ২২ শে মার্চ থেকে প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে নিয়মিত রুটিন অনুযায়ী প্রতিটি ডিপার্টমেন্টের ক্লাস অনলাইনের মাধ্যমে পরিচালনা করে আসছে এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকগনও নিয়মিত ভাবে রুটিন অনুযায়ী অনলাইন ভিত্তিক ক্লাস এবং পরীক্ষা পরিচালনা করে আসছে।

অনলাইন স্টুডেন্টস-প্যারেন্টস-টিচার্স কংগ্রেস-এ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ফ্যামিলির সম্মানিত সিইও জনাব মোঃ নুরুজ্জামান, স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সম্মানিত অধ্যক্ষ জনাব কে এম হাসান রিপন।

অনলাইন কংগ্রেসটি মোডারেট করেন পলিটেকনিকের সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর জনাব কে এম পারভেজ ববি।ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উক্ত প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর জনাব আব্দুল হাকিম, জনাব জহিরুল ইসলাম ফরহাদ এবং কম্পিউটার ডিপার্টমেন্টে হেড সোমা রানী দাস। 

৩ দিন ব্যাপি এই কংগ্রেসেে পর্যায়ক্রমে পরবর্তীতে অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের ৯০০ শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের সাথে আয়োজন করা হবে।

 

 

কিভাবে আপনি আপনার পড়াশুনার গতি বাড়াবেন?

কিভাবে আপনি আপনার পড়াশুনার গতি বাড়াবেন?

কিভাবে আপনি আপনার পড়াশুনার গতি বাড়াবেন?

আমার কলেজ বন্ধু মুহিবকে দেখতাম ক্লাস শুরু হওয়ার আগে, টিফিন পিরিয়ডে কিংবা বোরিং কোন ক্লাসের মাঝে শেষের সারিতে বসে বসে গল্পের বই পড়ছে। সব থেকে অবাক করার বিষয় হলো প্রতিদিন ভিন্ন ভিন্ন বই পড়ছে সে। কীভাবে এত তাড়াতাড়ি বই শেষ করতে পারে এটা ভেবেই আমি চিন্তিত।

আমার বাসার বুকশেলফে অনেক বই আছে। টুকটাক ভালোই বই পড়া হয়। কিন্তু একটা বইতো এক সপ্তাহের আগে কোনো দিনই শেষ করা যায় না। একদিন মুহিবকে জিজ্ঞেস করেই ফেললাম। মুহিব হেসে আমাকে চিন্তা করতে মানা করলো আর ম্যাসেঞ্জারে পাঠিয়ে দিলো অনেকগুলো ইউটিউব লিংক।

রিভিউ কিংবা চ্যাপ্টার সামারি আগে পড়ো

প্রথম কাজ হিসেবে তোমারা অনেকেই যে কাজটি করো না, তা হলো বুক রিভিউ কিংবা চ্যাপ্টার সামারি পড়া। একটা বই শুরু করার আগে একটু গুগল করে নাও,ইউটিউবে কিছু রিভিউ দেখে নাও। তাহলে বই সম্পর্কে তোমার ধারণা হবে আর বইয়ের ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্টগুলো তুমি আগে থেকে জানলে তোমার আগ্রহ অনেক বেড়ে যাবে। তুমি সেই ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্টগুলো পাওয়ার জন্যে অধীর আগ্রহ নিয়ে পড়ে যাবে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা!

চ্যাপ্টার সামারি সব থেকে বেশি কাজে আসে তখন যখন তোমার হাতে সময় অনেক কম। তুমি চ্যাপ্টার সামারিগুলো থেকেই বই সম্পর্কে অনেক কিছু জেনে নিতে পারবে।

মনে মনে পড়ো

ছোট বেলা থেকেই আমরা একটা অভ্যাসের মধ্যে বড় হই, সেটা হলো জোরে জোরে পড়া। একদম ছোটবেলা থেকে ক্লাসরুমে অনেকটা এমন করে পড়ানো হতো, “অ-তে অজগরটি আসছে তেড়ে” সাথে সাথে পুরো ক্লাস জুড়ে “অ-তে অজগরটি আসছে তেড়ে।”

ছোটবেলার এই অভ্যাস হয়তো পাঠ্যবই পড়ার ক্ষেত্রে অনেক কার্যকর, কিন্তু সাধারণ বই পড়ার ক্ষেত্রে তা একদমই না। যখন আমরা প্রতিটা শব্দ উচ্চারণ করে করে পড়ি তখন কথা বলার সাথে সাথে পড়তে যেয়ে পড়ার গতি কমে যায় কয়েক গুণে। তুমি একটু পরীক্ষা করেই দেখতে পারো, দেখবে উচ্চারণ করে করে পড়লে যত গুলো শব্দ এক মিনিটে শেষ করা যায়, মনে মনে পড়লে সেই সময়ে প্রায় দ্বিগুণ শব্দ কভার করা যায়।

আরেকটা বড় সমস্যা হচ্ছে মনে মনে পড়ার সময়ও আমরা পড়াটা মস্তিষ্কের মধ্যে বলতে থাকি অর্থ্যাৎ ঠোঁটে উচ্চারণ করে করে না পড়ে মাথার মধ্যে উচ্চারণ করে করে পড়া! এই সমস্যাটাকে বলা হয় Sub-vocalization. অনেক বিশেষজ্ঞই বলেন, মানুষের দ্রুত পড়ার ক্ষমতাকে কমানোর অন্যতম প্রধান কারণ এই Sub-vocalization.

তাই পড়ার সময় মুখে কিংবা মস্তিষ্কের ভিতরে কোন জায়গাতেই উচ্চারণ করে করে পড়ার কোন প্রয়োজন নেই। বিনা বাধায় শুধু চোখ বুলিয়ে পড়ে যাও।

 

পয়েন্টার ব্যবহার করো

পড়তে বসার সময় একটা কলম, হাইলাইটার কিংবা একটা সরু কাঠিকে পয়েন্টার হিসেবে ব্যবহার করতে থাকো। যদি কিছুই না পাও হাতের কাছে ব্যবহার করো হাতের আঙ্গুলটাকেই।

পয়েন্টার ব্যবহার করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ একটা বড় প্যারাগ্রাফ পড়ার সময় আমরা বারবার হারিয়ে ফেলি কোন লাইনে ছিলাম। অনেক সময় একবার পড়ে আসা লাইনকেই আবার পড়তে শুরু করি! এই ভুলগুলোর জন্যে পড়ার মাঝে মনোযোগ নষ্ট হয়ে যায়। যার ফলে পরবর্তীতে আবার খুঁজে নিয়ে পড়া শুরু করতে হয়। পয়েন্টার ব্যাবহার করলে এরকম ঝামেলার কোন সুযোগই নেই।

পয়েন্টার ব্যবহারের আরেকটা চমৎকার দিক আছে। অনেক সময় এমন হয়, পড়তে পড়তে অন্যদিকে মন চলে যায়। অনেকগুলো লাইন পড়ে ফেলেছি কিন্তু মনোযোগ নেই একদমই! এই হঠাৎ করে অন্যমনস্ক হয়ে যাওয়া সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় পয়েন্টার ব্যবহার করলেই।

তুমি যখন পয়েন্টার ব্যবহার করবে তখন এমনিতেই তোমাকে এক্সট্রা একটা এফোর্ট দিতে হবে, যার ফলে হাত চালানোর জন্যে হলেও তোমাকে মনোযোগ ধরে রাখতে হবে। যখন তুমি পড়ার সময় পয়েন্টার ব্যবহার করবে, তখন মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হলে দেখবে তোমার পয়েন্টার থেমে আছে। তাই পয়েন্টার বা গাইড ব্যবহার করলে দেখবে তোমার পড়ার মনোযোগ কয়েক গুণে বেড়ে গিয়েছে।

সূত্রঃ https://10minuteschool.com/blog/9-tips-for-speed-reading/

বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট

Webinars For Bangladesh - দুস্থদের সহায়তায়

Webinars For Bangladesh – দুস্থদের সহায়তায়

Webinars For Bangladesh – দুস্থদের সহায়তায়

#WebinarsForBangladesh আমরা বন্যার্তদের সাহায্যের জন্য কনসার্ট আয়োজন করতে দেখেছি। আমরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে দুর্গত মানুষের পাশে দাড়িয়েছি। আজকে আমরা একটু অন্যভাবে দুস্থ দিন মজুর মানুষদের সাহায্য করতে চেষ্টা করেছি।

আমরা সবাই জানি সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশে এই মুহুর্তে ১০ দিনের সাধারন ছুটি ঘোষনা করা হয়েছে যার কারনে সবচেয়ে বিশী ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন দিনমজুর মানুষ। তাদেরকে একটু সাহায্য করবার জন্য আমরা আয়োজন করেছিলাম বিশেষ একটি Webinar যেখানে আমরা বলেছিলাম ২০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে যে যা পারেন দিনমজুর মানুষদেরকে সাহায্যের জন্য রেজিষ্ট্রেশন ফি বাবদ বিকাশ করুন এবং বিনিময়ে ১.৫ ঘন্টার একটি Webinar এ অংশ নিয়ে নিজের দক্ষতা উন্নয়ন করুন এবং একজন সাহসী ডোনার হয়ে দিনমজুর মানুষদের পাশে দাড়ান।

 

 

অতি সল্প সময়ে প্রায় ২৭ জন তরুন অংশগ্রহন করেন এবং প্রত্যেকেই যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী রেজিষ্ট্রেশন ফি আমাদেরকে বিকাশ করেন। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত প্রায় ১০০০ টাকা আজ আমরা পাঠিয়ে দিয়েছি বিদ্যানন্দ – Bidyanondo বিকাশ একাউন্টে। Bangladesh Skill Development Institute (BSDI) এই বিশেষ আয়োজনে যৌথ আয়োজক হিসেবে পাশে ছিল DEC – D Engineers’ Club। তরুনদের সতস্ফুর্ত অংশগ্রহনে অনুপ্রানিত হয়ে আমরা একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছি #WebinarsForBangladesh. বিস্তারিত আসছে শিঘ্রই।

 

 

 

লেখকঃ

কে এম হাসান রিপন

নির্বাহী পরিচালক

বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট

কেন আমরা কমিউনিকেশন বা যোগাযোগে ব্যর্থ হই

কেন আমরা কমিউনিকেশন বা যোগাযোগে ব্যর্থ হই

কেন আমরা কমিউনিকেশন বা যোগাযোগে ব্যর্থ হই

কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ প্রায় সবাই এই বিষয় নিয়ে চিন্তিত কারন অধিকাংশ মানুষই এই জায়গাতে ফেইলার হয়। আমাদের জীবনের শতভাগ নির্ভরশীল হচ্ছে যোগাযোগে। এই যোগাযোগ হতে পারে লিখে, বলে, শুনে অথবা ইশারায়। কিন্তু বেশির ভাগ সময়ই দেখা যায় এই কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ আমাদের অসচেতনাতার কারনে ফেইল হচ্ছে এবং কেন ফেইল হচ্ছে আমরা যদি এটা নিয়ে গুগল, টুইটার, লিংকইড ইনে অভিজ্ঞ বাক্তিদের সাথে কথা বলি, দেখবেন বেশির ভাগ সময় অভিজ্ঞ বাক্তিরাই বলবেন ‘’কমিউনিকেশন ফেইলার হয় কারন আমরা সবাই তৎপর থাকি উত্তর দেওয়ার জন্য।“

আমাদের কাছে কোনো সময় থাকে না অন্য বাক্তির কথা শোনার জন্য, আমাদের কাছে সময় থাকে না অন্য বাক্তি কোনো প্রশ্ন করার জন্য  এবং আমরা জানিওনা কিভাবে একটাকোয়ালিটি কোশ্চেন করতে হয়। কারন কমিউনিকেশনের বড় দুটি অংশ এক হল প্রশ্ন করা এবং অপরটি হল উত্তর দেওয়া। এখন আমরা যদি প্রশ্ন না করে সব সময় উত্তর দেওয়ার জন্য তৈরি থাকি বা কমিউনিকেশনের আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে শুনতে হবে।

কমিউনিকেশনের এই যে প্রিন্সিপাল বেশির ভাগ এক্সপার্টরাই বলেন ৮০% শুনতে হবে এবং ২০% বলতে হবে । কিন্তু আমরা তো তৎপর ৮০ ভাগ বলবো এবং ২০ ভাগ শুনবো। অনেক ক্ষেত্রে ২০% এর রুল ও আমরা মানি না, মানে আমরা ২০% ও শুনি না । তারমানে আমরা যদি সমগ্র কমিউনিকেশনের ১০০% এর ১০০% ই বলার পিছনে সময় দেই তাহলে কিন্তু আমরা যে নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য শুনতে বলে সেইতা কিন্তু  অর্জন করা সম্ভব হবে না এবং অর্জন না হওয়ার কারনে কখনই কানেক্টিং পয়েন্ট এ যাওয়া যাবে না । তারমানে আমরা যদি ওয়ান টু ওয়ান , ওয়ান টু ম্যানি , ম্যানি টু ম্যানি কমিউনিকেশন করি, সে ক্ষেত্রে প্রত্যেকেরই একটা কমন প্লেসের দরকার হয় , যে জায়গাটাতে এসেই সবাই মিট করবে এবং এগ্রী করবে, যেহেতু আমাদের কাছে সময় নেই এবং আমরা উত্তর দেওয়ার জন্য তৈরি থাকি তাই আমাদের কমিউনিকেশন ফেইল হয়।

আমরা যদি আমদের কমিউনিকেশনে  উন্নত করতে চাই চাকরী ক্ষেত্রে অথবা ব্যবসা ক্ষেত্রে তাহলে আমাদের প্রাকটিস করতে হবে-

  • শুনতে হবে
  • প্রশ্ন করতে হবে

যদি আমরা বিশ্বাস করে থাকি “practice makes a man perfect বা অনুশীলনে সবই সম্ভব” তাহলে আমাদের কমিউনিকেশন সফল হবে কারণ আমরা প্রশ্ন করতে পারব এবং শুনতে পারব। আর আমরা যত বেশি শুনব তত বেশি কমন পয়েন্ট আসবে এবং কানেক্ট করতে পারব।

সংগ্রহ:
কে এম হাসান রিপন

নির্বাহী পরিচালক

বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট

Link: https://www.facebook.com/bsdibd/videos/554183525357434/

ইন্টার্ভিউয়ের ক্ষেত্রে দুই ধরনের স্কিল বা দক্ষতা থাকা গুরুত্বপূর্ন

ইন্টার্ভিউয়ের ক্ষেত্রে দুই ধরনের স্কিল বা দক্ষতা থাকা গুরুত্বপূর্ন

ইন্টার্ভিউয়ের ক্ষেত্রে দুই ধরনের স্কিল বা দক্ষতা থাকা গুরুত্বপূর্ন

একটি ভাল ক্যারিয়ার গড়ে তোলার জন্য অবশ্যই দক্ষতার উন্নয়ন করতে হবে । যে কোনো চাকরীর ক্ষেত্রে বা ইন্টারভিউয়ের ক্ষেত্রে দুই ধরনের স্কিল বা দক্ষতা থাকা গুরুত্বপূর্ন ।

১। হার্ড স্কিল

২। সফট স্কিল

হার্ড স্কিলহার্ড স্কিল বলতে মূলত পরিমাপযোগ্য দক্ষতাকে বোঝায়। হার্ড স্কিল হল পরিমাপযোগ্য দক্ষতা , যেটি পরিমাপ করা সম্ভব।  হার্ড স্কিল বই থেকে পড়ে কিংবা নির্দিষ্ট কারিকুলাম মেনে শেখা সম্ভব। যেমন, টিউটোরিয়াল দেখে ও সে অনুযায়ী ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি ফটোশপের কাজ শিখতে পারবেন।

সফট স্কিল সফট স্কিল হল সৃজনশীলতার প্রকাশ। কাজটি করতে গিয়ে আপনি যে সৃজনশীল ভাবে চিন্তা ভাবনা প্রকাশ করেন অথবা সৃজনশীল ভাবে কাজটি সম্পন্ন করতে যে পদ্ধতি ব্যবহার করেন তাকেই মূলত সফট স্কিল বলা হয়। যেমন :-

  • কিভাবে আপনি নেতৃত্ব দিচ্ছেন
  • কিভাবে দলবদ্ধ হয়ে কাজ করছেন
  • কিভাবে দলের মানুষের মতামত গ্রন করছেন
  • কোন সমস্যা হলে কিভাবে সমস্যাগুলোর সমাধান করছেন
  • আপনার ক্লায়েন্ট বা আপনার বসকে কতটুকু বোঝাতে পেরেছেন ইত্যাদি।

 

বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট

 

জেনে নিন ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এর প্রকারভেদ

জেনে নিন ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এর প্রকারভেদ

জেনে নিন ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এর প্রকারভেদ

ডিজিটাল মার্কেটিং একটি টার্ম বর্তমান বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তাহলে চলুন জেনে আসি ডিজিটাল মার্কেটিং কী এবং তার গুরুত্ব

ডিজিটাল মার্কেটিং

সহজ ভাষায়, ডিজিটাল ডিভাইসে -যেমন, কম্পিউটার ও মোবাইল ফোনে, যে কোন পণ্য বা সার্ভিসের প্রচারণা চালানোকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়। যেমন, আপনি ফেসবুক ব্রাউজ করার সময় কিছু স্পন্সরড পোস্ট দেখতে পান।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রকারভেদ

মার্কেটিংয়ের কন্টেন্টের ধরনের ভিত্তিতে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ধরন আলাদা হয়। প্রায় সময় এগুলো একে আপরের সাথে সম্পর্কিত হয় তাই ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রকারভেদ কোণো সুনির্দিষ্ট সংখ্যায় ভাগ করা যায় না। টোবে এর কয়েকটি জনপ্রিয় ভাগ নিয়ে নিন্মে আলচনা করা হলঃ-

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটারসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে পণ্য বা সার্ভিসের বিজ্ঞাপন বা  প্রচারণা চালানো হয় তাকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। সোশ্যাল মিডিয়া প্রায় সব বয়সের মানুষের কাছে জনপ্রিয়। এতে অল্প খরচে ও স্বল্প সময়ে একসাথে সংখ্যক গ্রাহকের কাছে সহজে পণ্য বা সার্ভিসের প্রচারণা চালানো সম্ভব।

মেইল মার্কেটিং

ই-মেইলের মাধ্যমে কোন পণ্য বা সার্ভিসের বিজ্ঞাপন বা প্রচারণা চালানোকে ই-মেইল মার্কেটিং বলে। সাধারণত অনলাইন কোন ফর্মের মাধ্যমে সম্ভাব্য ক্রেতাদের ইমেইল অ্যাড্রেস সংগ্রহ করে তাদের কে ই-মেইলের পণ্য বা সার্ভিসের সম্পর্কে জানান হয়।

টেলি মার্কেটিং 

মোবাইল বো টেলিফোনের মাধ্যমে পণ্য বা সার্ভিসের প্রচার করাই হচ্ছে টেলি মার্কেটিং। এছাড়া, এসএমএস পাঠিয়েও মোবাইল মার্কেটিং চালানো সম্ভব। মোবাইল ফোন বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল ডিভাইস। ছোট বড় প্রায় সবার হাতেই এখন মোবাইল ফোন দেখা যায়। তাই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে প্রচারণা চালানোও সহজ।

 

বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট

কিভাবে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াবেন ?

কিভাবে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াবেন ?

কিভাবে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াবেন ?

জীবনের চলার পথে প্রায় সবসময়ই অনেক কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সময়ে সবাই আপনার পাশে নাও থাকতে পারে, আপনার কাছের মানুষটিও ছেড়ে দিতে পারে আপনার হাত, কাছের মানুষ সারাজীবন আপনার কাছে নাও থাকতে পারে। তাই জীবনের এই কঠিন মুহূর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আপনাকে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে, নিজেকে নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে। যদি আপনি আপনার নিজের উপর বিশ্বাস না রাখতে পারেন তাহলে এগিয়ে যাওয়া হবে খুবই কঠিন। পড়াশোনা, ক্যারিয়ার সবখানে আপনার সবচেয়ে বড় বিশ্বাস আপনার নিজের উপর রাখতে হবে। তাই চলুন জেনে আসি নিজেকে আত্মবিশ্বাস রাখার কয়েকটি উপায়ঃ-

১। নিজেকে মূল্যায়ণ করুন

নিজেকে মূল্যায়ণ করার মানে হচ্ছে আপনার মধ্যে কি কি ভাল দিক এবং আপনার মধ্যের গুণসমূহ খুজে বের করা। আপনি হয়ত ভাল গান করেন, সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলতে পারেন। হয়ত আপনি ভাল ঘর সাজাতে পটু। এর কোনটাই যদি না হয় তাহলে খেয়াল করে দেখুন, নিশ্চই আপনি একজন ভাল মানুষ, কারো ক্ষতি করেন না, কারো ক্ষতি করার ইচ্ছাও নেই আপনার । নিজের এসব গুনগুলোকে মূল্যায়ণ করুন। নিজের প্রশংসা করুন। যা করতে ভালবাসেন নিয়মিত অল্প সময়ের জন্য হলেও তার চর্চা করুন।

২। সমালোচনা থেকে দূরে থাকুন
আমাদের চারপাশে এমন অনেক মানুষ আছে একে অপর কে নিয়ে সমালচনা করে থাকে।  আমাদের ভুলত্রুটি  গুলকে অনেক বড় করে তুলে ধরে। এমন মানুষ থেকে দূরে থাকুন। আপনার প্রিয় বন্ধুটি যতই বুদ্ধিমান, জ্ঞানী হোক না কেন তার সাহচার্যে আপনি যদি নিজেকে কোনোক্রমে ছোট অনুভব না করেন, যদি ছোট অনুভব করেন তাহলে তাকে এড়িয়ে চলুন। নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা আত্মবিশ্বাসহীনতার মূল কারণ। তাই এমন ধারণা দেয় এমন মানুষের কাছ থেকে দূরে থাকুন। এমনকি এসব কাজও বর্জন করুন। আপনি হয়ত এমন কোন কাজ করছেন যাতে আপনি দক্ষ নন, সেই কাজে প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজটি সম্পূর্ণ করুন।

৩।দক্ষতা বৃদ্ধির চেষ্টা করুন
এখন যেকোন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করা সম্ভব। এমনকি ঘরে বসে অনলাইনে আপনি বিভিন্ন কোর্স করতে পারবেন, পরীক্ষা দিতে পারবেন। তাই এ সকল বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েদক্ষতা বৃদ্ধির চেষ্টা করুন।

৪। সফল মানুষদের গল্প পড়ুন

পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা হয়ত শুরুতে তেমন সফল ছিলেন না। হয়ত অনেক দুঃখ দারিদ্র মোকাবেলা করে আজ তারা সফল। তাদের গল্প পড়ুন। অনুপ্রেরণা নিন। তাদের মত একদিন আপনিও পারবেন। শুধু নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে।

৫।নিজের ভুলগুলোকে স্বীকার করুন-

মানুষ মাত্রই ভুল। তাই আপনি যতই দক্ষ মানুষই হোন না কেন ভুল আপনার হবেই। আবার হয়ত হঠাৎ রেগে যাওয়া, মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে না পারা ইত্যাদি সমস্যা আপনার রয়েছে। এগুলো স্বীকার করে নিন। স্বীকার করা মানে ছোট হওয়া নয়। কেউ তার দুর্বলতা স্বীকার করলেই সে ছোট হয়ে যায় না বরং যেই সময় থেকে আপনি জেনে গেলেন আপনার কি কি ত্রুটি তখন থেকে নিজেকে সরিয়ে আনতে পাড়বেন।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন বিষয় হচ্ছে, নিজেকে নিয়ে ভাবুন, নিজেকে জানার চেষ্টা করুন এবং কিভাবে তৈরি করবেন নিজেকে সেটা ঠিক করুন। নিজের আত্মবিশ্বাস করে তুলুন ,সফল আপনি নিশ্চই হবেন।

 

 

বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট

ব্যবসায়িক সচেতনতা সম্পর্কে

জেনে নিন ব্যবসায়িক সচেতনতা সম্পর্কে

জেনে নিন ব্যবসায়িক সচেতনতা সম্পর্কে

ব্যবসায়িক এবং শিল্প ক্ষেত্র কিভাবে কাজ করছে এই বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে বুঝতে পারাটাই মূলত ব্যবসায়িক অথবা বানিজ্যিক সচেতনতা। ব্যবসায়িক অথবা বানিজ্যিক সচেতনতা হল চাকরীর প্রয়োজনীয়তার জন্য অনেক নিয়োগকারীদের দ্বারা চিহ্নিত একটি অন্যতম মূল বৈশিষ্ট্য।

ব্যবসায়িক বা বানিজ্যিক সচেতনতা, ব্যবসা অথবা বিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ন স্কিল এবং স্কিলটি থাকা অত্যাবশ্যক । তবে এটি সকল ক্ষেত্রের ছাত্র-ছাত্রীদের সাথেই সম্পর্কযুক্ত।

বানিজ্যিক সচেতনতা সমস্ত শিল্প জুড়ে সরকারী এবং বেসরকারী গ্রাজুয়েটদের জন্য মূল্যবান একটি স্কিল। ব্যবসায়িক বা বানিজ্যিক সচেতনতা চিন্তা করার উপায় হিসেবে ব্যবহৃত না বরং এটি বিভিন্ন চাকরীর বিজ্ঞাপনে একটি দক্ষতা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ-

  • ব্যবসায়িক চিন্তা-ভাবনা থাকা
  • ব্যবসায়িক ধারনা থাকা
  • ব্যবসায়িক কাজ বোঝার ক্ষমতা থাকা
  • ব্যবসায়িক মনোভাব থাকা
  • ব্যবসায়িক মনের অধিকারী হওয়া।

 

ব্যবসায়িক বা বানিজ্যিক সচেতনতা থাকার প্রয়োজনীয়তা

শীর্ষস্থানীয় নিয়োগকারীরা ব্যবসায়িক সচেতনতা উপরে দক্ষ লোক নিয়ে থাকেন। বিভিন্ন কম্পানি অথবা যে কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করার আগ্রহ রয়েছে সে সম্পর্কে জ্ঞান পরীক্ষা করার সম্ভাবনা রয়েছে।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একটা চাহিদা থাকে যে , প্রাথীদের একটি স্পষ্ঠ ধারনা থাকবে ব্যবসায়িক পরিবর্তনের উপরে এবং এই ব্যবসায়িক পরিবর্তন কিভাবে একটি প্রতিষ্ঠানের উপরে প্রভাব ফেলে সে সম্পর্কেও একটি সু-স্পষ্ঠ ধারনা থাকবে।

বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট

এস এস সি পরীক্ষার পর অবসরের তিন মাসের সঠিক ব্যবহার

এস এস সি পরীক্ষার পর অবসরের তিন মাসের সঠিক ব্যবহার

এস এস সি পরীক্ষার পর অবসরের তিন মাসের সঠিক ব্যবহার

বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট এস এস সি পরীক্ষার পর শিক্ষার্থীদের অবসরের সময়টিকে কাজে লাগিয়ে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষ কিছু প্রোগ্রামের আয়োজন করেছে। এসএসসি পরীক্ষার পরবর্তী তিন মাস বিশাল একটা ব্যবধান পড়াশোনার থেকে দূরে থাকায় অনেক শিক্ষার্থী পিছিয়ে পড়ে তাদের ক্যারিয়ার থেকে। আবার অনেক শিক্ষার্থী অবসর সময়ে সঠিক ব্যবহার করে নিজেকে দক্ষ করে তুলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। বর্তমান যুগ একটি প্রতিযোগিতাপূর্ণ যুগ । তাই জীবনে সফলতা আনার জন্য প্রয়োজন হয় দক্ষতার। কিছু ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে দক্ষ হওয়ার বিকল্প নেই। এই ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে – কম্পিউটার স্কিল , ইংলিশ কমিউনিকেশন স্কিল, গ্রাফিক্স ডিজাইন , ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। এই কোর্সের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে শিক্ষার্থীরা যাতে এসএসসি পরীক্ষার পরবর্তী অবসর সময়কে কাজে লাগাতে পারে। যা তাকে পরবর্তী ধাপসহ ক্যারিয়ারের সর্ব ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকতে সহায়তা করে।

তাই এসএসসি পরীক্ষার পর অবসরের তিন মাসের সঠিক ব্যবহারের লক্ষ্যে বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট নিয়ে এসেছে ভিন্ন ভিন্ন প্যাকেজ

  • প্যাকেজ ১: কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন + বেসিক কমিউনিকেটিভ
    ইংলিশ
    মেয়াদ- ২মাস
  • প্যাকেজ ২: কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন + গ্রাফিক ডিজাইন
    মেয়াদ- ২মাস
  • প্যাকেজ -৩: বেসিক কমিউনিকেটিভ ইংলিশ / গ্রাফিক ডিজাইন
    মেয়াদ- ২মাস

বার্তা প্রেরক
মো মজিবুর রহমান
সহকারী পরিচালক

এসএসসি পরীক্ষার পর অবসর তিন মাস নিয়ে ভাবনা

এসএসসি পরীক্ষার পর অবসর তিন মাস নিয়ে ভাবনা

এসএসসি পরীক্ষার পর অবসর তিন মাস নিয়ে ভাবনা

এসএসসি পরীক্ষা মানেই জীবনের একটি ধাপ অতিক্রম করা। তাই সকল SSC পরীক্ষার্থীর জন্য শুভকামনা জানাচ্ছি। এসএসসি পরীক্ষার পরবর্তী তিন মাস বিশাল একটা ব্যবধান পড়াশোনার থেকে দূরে থাকার। এ সময়ে অনেক শিক্ষার্থী পিছিয়ে পড়ে তাদের ক্যারিয়ার থেকে। আবার অনেক শিক্ষার্থী অবসর সময়ের সঠিক ব্যবহার করে নিজেকে দক্ষ করে তুলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। বর্তমান যুগ একটি প্রতিযোগীতাপূর্ন যুগ। তাই জীবনে সফলতা আনার জন্য প্রয়োজন হয় দক্ষতার। কিছু ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে দক্ষ হওয়ার বিকল্প নেই। এই সকল ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে-

  • কম্পি‌উটার স্কিল
  • ইংলিশ কমুনিকেশন স্কিল
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ওয়েব ডিজাইন
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি।

তাই এই অবসরের তিন মাস হেলায়-ফেলায় না কাটায়ে শিক্ষার্থীদের দক্ষ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট বেশ কিছু কোর্স নিয়ে এসেছে। এই কোর্সের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে শিক্ষার্থীরা যাতে এসএসসি পরীক্ষার পরবর্তী অবসর সময়কে কাজে লাগাতে পারে। যা তাকে পরবর্তী ধাপ সহ ক্যারিয়ারের সর্ব ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকতে সহায়তা করে।

তাই এসএসসি পরীক্ষার পর অবসর তিন মাসের সঠিক ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট নিয়ে এলো তিন টি প্যাকেজ।

প্যাকেজ সমুহঃ

  • প্যাকেজ ১. – কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন + বেসিক কমিউনিকেটিভ
    ইংলিশ
    মেয়াদ- ২মাস
  • প্যাকেজ ২ – কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন + গ্রাফিক ডিজাইন
    মেয়াদ- ২মাস
  • প্যাকেজ -৩ – বেসিক কমিউনিকেটিভ ইংলিশ / গ্রাফিক ডিজাইন
    মেয়াদ- ২মাস